অষ্টম শ্রেনী বিজ্ঞান | | দ্বিতীয় অধ্যায়: জীবের বৃদ্ধি ও বংশগতি MCQ

অষ্টম শ্রেনী বিজ্ঞান

দ্বিতীয় অধ্যায়: জীবের বৃদ্ধি ও বংশগতি


১. কোন ধরনের কোষ বিভাজনে নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোজোম উভয়ই একবার বিভাজিত হয়?

ক) অ্যামাইটোসিস

খ) মাইটোসিস

গ) মায়োসিস

ঘ) দ্বিবিভাজন

সঠিক উত্তর: খ) মাইটোসিস

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোজোম উভয়ই একবার করে বিভাজিত হয়।

২. মাইটোসিস কোষ বিভাজনে মাতৃকোষ ও অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার অনুপাত কত?

ক) ১:২

খ) ২:১

গ) ১:১

ঘ) ১:৪

সঠিক উত্তর: গ) ১:১

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা এবং অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা সমান থাকে, তাই অনুপাত ১:১।

৩. কোনটিকে ইকুয়েশনাল বা সমীকরণিক বিভাজন বলা হয়?

ক) অ্যামাইটোসিস

খ) মাইটোসিস

গ) মায়োসিস

ঘ) ইন্টারফেজ

সঠিক উত্তর: খ) মাইটোসিস

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস বিভাজনে অপত্য কোষগুলোর ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার সমান থাকায় একে ইকুয়েশনাল বা সমীকরণিক বিভাজনও বলে।

৪. মাইটোসিস কোষ বিভাজন কোথায় ঘটে?

ক) জনন কোষে

খ) প্রাণীর স্নায়ু টিস্যুর স্নায়ু কোষে

গ) উদ্ভিদের দেহকোষে (মূল, কাণ্ড, পাতার অগ্রভাগ)

ঘ) স্তন্যপায়ী প্রাণীর লোহিত রক্তকণিকায়

সঠিক উত্তর: গ) উদ্ভিদের দেহকোষে (মূল, কাণ্ড, পাতার অগ্রভাগ)

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস কোষ বিভাজন সাধারণত উদ্ভিদের বর্ধনশীল অংশের ভাজক টিস্যু যেমন – মূল, কাণ্ড, পাতার অগ্রভাগ, ভ্রূণমুকুল, বর্ধনশীল পাতা, মুকুল ইত্যাদিতে ঘটে।

৫. কোন কোষ বিভাজনের ফলে জীব দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে বৃদ্ধি পায়?

ক) অ্যামাইটোসিস

খ) মাইটোসিস

গ) মায়োসিস

ঘ) দ্বিবিভাজন

সঠিক উত্তর: খ) মাইটোসিস

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে বহুকোষী জীব দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে বৃদ্ধি পায়। কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় জীবের সার্বিক বৃদ্ধি ঘটে।

৬. মাইটোসিস কোষ বিভাজনের পর্যায় কয়টি?

ক) ২টি

খ) ৩টি

গ) ৪টি

ঘ) ৫টি

সঠিক উত্তর: ঘ) ৫টি

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস কোষ বিভাজন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যা প্রধানত পাঁচটি ধাপে সম্পন্ন হয়: প্রোফেজ, প্রো-মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ ও টেলোফেজ।

৭. কোন পর্যায়ে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়?

ক) প্রোফেজ

খ) প্রো-মেটাফেজ

গ) মেটাফেজ

ঘ) অ্যানাফেজ

সঠিক উত্তর: খ) প্রো-মেটাফেজ

ব্যাখ্যা: প্রো-মেটাফেজ পর্যায়ে তন্তুময় প্রোটিনের সমন্বয়ে স্পিন্ডল যন্ত্র গঠিত হয় এবং নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়।

৮. কোন পর্যায়ে ক্রোমোজোমগুলো স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে অবস্থান করে?

ক) প্রোফেজ

খ) প্রো-মেটাফেজ

গ) মেটাফেজ

ঘ) অ্যানাফেজ

সঠিক উত্তর: গ) মেটাফেজ

ব্যাখ্যা: মেটাফেজ পর্যায়ে ক্রোমোজোমগুলো স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে (মাঝামাঝি) অবস্থান করে এবং এই সময় ক্রোমোজোমগুলো সবচেয়ে খাটো ও মোটা দেখায়।

৯. অ্যানাফেজ পর্যায়ে প্রতিটি ক্রোমোজোমের সেন্ট্রোমিয়ার কয় ভাগে বিভক্ত হয়?

ক) এক ভাগে

খ) দুই ভাগে

গ) তিন ভাগে

ঘ) চার ভাগে

সঠিক উত্তর: খ) দুই ভাগে

ব্যাখ্যা: অ্যানাফেজ পর্যায়ে প্রতিটি ক্রোমোজোমের সেন্ট্রোমিয়ার দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়, ফলে প্রতিটি ক্রোমাটিড একটি করে সেন্ট্রোমিয়ার লাভ করে অপত্য ক্রোমোজোমে পরিণত হয়।

১০. কোন পর্যায়ে অপত্য ক্রোমোজোমগুলো বিপরীত মেরুর দিকে যেতে শুরু করে?

ক) প্রোফেজ

খ) মেটাফেজ

গ) অ্যানাফেজ

ঘ) টেলোফেজ

সঠিক উত্তর: গ) অ্যানাফেজ

ব্যাখ্যা: অ্যানাফেজ পর্যায়ে অপত্য ক্রোমোজোমগুলো (সেন্ট্রোমিয়ার বিভক্ত হওয়ার পর ক্রোমাটিড) বিপরীত মেরুর দিকে অগ্রসর হতে থাকে।

১১. টেলোফেজ পর্যায়ের শেষে কয়টি অপত্য নিউক্লিয়াস গঠিত হয়?

ক) একটি

খ) দুটি

গ) তিনটি

ঘ) চারটি

সঠিক উত্তর: খ) দুটি

ব্যাখ্যা: টেলোফেজ পর্যায়ের শেষে ক্রোমোজোমগুলোকে ঘিরে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাসের পুনঃআবির্ভাব ঘটে এবং দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস গঠিত হয়।

১২. কোনটিকে হ্রাসমূলক বিভাজন বলা হয়?

ক) অ্যামাইটোসিস

খ) মাইটোসিস

গ) মায়োসিস

ঘ) সাইটোকাইনেসিস

সঠিক উত্তর: গ) মায়োসিস

ব্যাখ্যা: মায়োসিস কোষ বিভাজনে নিউক্লিয়াস দুবার এবং ক্রোমোজোম একবার বিভাজিত হয়, ফলে সৃষ্ট অপত্য কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের অর্ধেক হয়ে যায়। একারণে একে হ্রাসমূলক বিভাজন বলে।

১৩. মায়োসিস কোষ বিভাজন কোথায় ঘটে?

ক) উদ্ভিদের দেহকোষে

খ) প্রাণীর স্নায়ু কোষে

গ) জনন মাতৃকোষে

ঘ) ইস্ট কোষে

সঠিক উত্তর: গ) জনন মাতৃকোষে

ব্যাখ্যা: মায়োসিস কোষ বিভাজন সাধারণত জীবের জনন মাতৃকোষে (যেমন – শুক্রাশয় ও ডিম্বাশয়ে) ঘটে।

১৪. মায়োসিস কোষ বিভাজনের ফলে একটি মাতৃকোষ থেকে কয়টি অপত্য কোষ তৈরি হয়?

ক) একটি

খ) দুটি

গ) তিনটি

ঘ) চারটি

সঠিক উত্তর: ঘ) চারটি

ব্যাখ্যা: মায়োসিস কোষ বিভাজনের শেষে একটি মাতৃকোষ থেকে চারটি অপত্য কোষের সৃষ্টি হয় এবং অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের অর্ধেক হয়।

১৫. জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক কোনটি?

ক) সাইটোপ্লাজম

খ) মাইটোকন্ড্রিয়া

গ) নিউক্লিয়াস

ঘ) ক্রোমোজোম

সঠিক উত্তর: ঘ) ক্রোমোজোম

ব্যাখ্যা: ক্রোমোজোম বংশগতির ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করে। এটি পিতা-মাতার বৈশিষ্ট্য সন্তানসন্ততিতে বহন করে নিয়ে যায়।

১৬. ডিএনএ (DNA) এর পূর্ণরূপ কী?

ক) ডাইনিউক্লিক এসিড

খ) ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড

গ) ডেল্টা নিউক্লিক এসিড

ঘ) ডাইঅক্সাইড নিউক্লিক এসিড

সঠিক উত্তর: খ) ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড

ব্যাখ্যা: DNA এর পূর্ণরূপ হলো ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (Deoxyribonucleic Acid)।

১৭. আরএনএ (RNA) এর পূর্ণরূপ কী?

ক) রাইবোনিউক্লিক এসিড

খ) রিডিউসড নিউক্লিক এসিড

গ) রাইবোনিউক্লিয়াস এসিড

ঘ) রিঅ্যাকটিভ নিউক্লিক এসিড

সঠিক উত্তর: ক) রাইবোনিউক্লিক এসিড

ব্যাখ্যা: RNA এর পূর্ণরূপ হলো রাইবোনিউক্লিক এসিড (Ribonucleic Acid)।

১৮. ক্রোমোজোমের প্রধান উপাদান কী?

ক) লিপিড ও প্রোটিন

খ) শর্করা ও ফ্যাট

গ) ডিএনএ ও প্রোটিন

ঘ) আরএনএ ও লিপিড

সঠিক উত্তর: গ) ডিএনএ ও প্রোটিন

ব্যাখ্যা: ক্রোমোজোমের প্রধান উপাদান হলো ডিএনএ (ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড) এবং প্রোটিন (প্রধানত হিস্টোন)।

১৯. বংশগতির জনক কে?

ক) চার্লস ডারউইন

খ) গ্রেগর জোহান মেন্ডেল

গ) লুই পাস্তুর

ঘ) জেমস ওয়াটসন

সঠিক উত্তর: খ) গ্রেগর জোহান মেন্ডেল

ব্যাখ্যা: অস্ট্রিয় ধর্মযাজক গ্রেগর জোহান মেন্ডেলকে বংশগতিবিদ্যার জনক বলা হয়। তিনি মটরশুঁটি গাছের উপর পরীক্ষা করে বংশগতির সূত্র আবিষ্কার করেন।

২০. জিন কোথায় অবস্থান করে?

ক) সাইটোপ্লাজমে

খ) মাইটোকন্ড্রিয়ায়

গ) ক্রোমোজোমে

ঘ) রাইবোসোমে

সঠিক উত্তর: গ) ক্রোমোজোমে

ব্যাখ্যা: জিন ক্রোমোজোমের মধ্যে অবস্থিত ডিএনএ অণুর নির্দিষ্ট অংশ যা জীবের এক বা একাধিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে।

২১. মানুষের প্রতিটি দেহকোষে ক্রোমোজোমের সংখ্যা কত?

ক) ২২টি

খ) ২৩টি

গ) ৪৪টি

ঘ) ৪৬টি

সcorrect_answer: ঘ) ৪৬টি

ব্যাখ্যা: মানুষের প্রতিটি দেহকোষে ৪৬টি বা ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।

২২. মানুষের জননকোষে (শুক্রাণু বা ডিম্বাণু) ক্রোমোজোমের সংখ্যা কত?

ক) ২২টি

খ) ২৩টি

গ) ৪৪টি

ঘ) ৪৬টি

সঠিক উত্তর: খ) ২৩টি

ব্যাখ্যা: মায়োসিস কোষ বিভাজনের ফলে জননকোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা অর্ধেক হয়ে যায়, তাই মানুষের শুক্রাণু বা ডিম্বাণুতে ২৩টি ক্রোমোজোম থাকে।

২৩. ডিএনএ অণুর গঠন সর্পিলাকার, এটি কে বা কারা আবিষ্কার করেন?

ক) মেন্ডেল

খ) ওয়াটসন ও ক্রিক

গ) শ্লাইডেন ও সোয়ান

ঘ) রবার্ট হুক

সঠিক উত্তর: খ) ওয়াটসন ও ক্রিক

ব্যাখ্যা: ১৯৫৩ সালে জেমস ওয়াটসন ও ফ্রান্সিস ক্রিক ডিএনএ অণুর দ্বি-সূত্রক সর্পিলাকার (ডাবল হেলিক্স) গঠন বর্ণনা করেন।

২৪. অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কোথায় দেখা যায়?

ক) উন্নত উদ্ভিদে

খ) উন্নত প্রাণীতে

গ) ব্যাকটেরিয়া, ইস্ট, ছত্রাক, অ্যামিবার মতো এককোষী জীবে

ঘ) বহুকোষী জীবের জনন মাতৃকোষে

সঠিক উত্তর: গ) ব্যাকটেরিয়া, ইস্ট, ছত্রাক, অ্যামিবার মতো এককোষী জীবে

ব্যাখ্যা: অ্যামাইটোসিস বা প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন সাধারণত ব্যাকটেরিয়া, ইস্ট, ছত্রাক, অ্যামিবার মতো এককোষী জীবে ঘটে।

২৫. কোষ বিভাজনের কোন পর্যায়ে ক্রোমোজোমগুলো সবচেয়ে খাটো ও মোটা দেখায়?

ক) প্রোফেজ

খ) মেটাফেজ

গ) অ্যানাফেজ

ঘ) টেলোফেজ

সঠিক উত্তর: খ) মেটাফেজ

ব্যাখ্যা: মেটাফেজ পর্যায়ে ক্রোমোজোমগুলো স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে সজ্জিত হয় এবং এই সময় এরা সর্বাধিক কুণ্ডলিত থাকায় সবচেয়ে খাটো ও মোটা দেখায়।

২৬. মাইটোসিসের কোন পর্যায়ে প্রতিটি ক্রোমাটিড একটি অপত্য ক্রোমোজোমে পরিণত হয়?

ক) প্রোফেজ

খ) মেটাফেজ

গ) অ্যানাফেজ

ঘ) টেলোফেজ

সঠিক উত্তর: গ) অ্যানাফেজ

ব্যাখ্যা: অ্যানাফেজ দশায় প্রতিটি ক্রোমোজোমের সেন্ট্রোমিয়ার বিভক্ত হয়ে যায় এবং প্রতিটি ক্রোমাটিড একটি অপত্য ক্রোমোজোমে পরিণত হয়ে নিজ নিজ মেরুর দিকে ধাবিত হয়।

২৭. কোন ধরনের কোষ বিভাজন জীবের বংশবৃদ্ধিতে সাহায্য করে?

ক) শুধুমাত্র মাইটোসিস

খ) শুধুমাত্র মায়োসিস

গ) মাইটোসিস ও মায়োসিস উভয়ই

ঘ) অ্যামাইটোসিস

সঠিক উত্তর: গ) মাইটোসিস ও মায়োসিস উভয়ই

ব্যাখ্যা: মাইটোসিস দেহকোষের সংখ্যা বৃদ্ধি করে দৈহিক বৃদ্ধিতে এবং মায়োসিস জননকোষ সৃষ্টির মাধ্যমে বংশবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। এককোষী জীবে অ্যামাইটোসিস বংশবৃদ্ধির প্রধান প্রক্রিয়া।

২৮. বংশগতির রাসায়নিক ভিত্তি কী?

ক) প্রোটিন

খ) লিপিড

গ) ডিএনএ

ঘ) আরএনএ

সঠিক উত্তর: গ) ডিএনএ

ব্যাখ্যা: ডিএনএ (ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড) জীবের বংশগত বৈশিষ্ট্য ধারণ ও বহন করে, তাই একে বংশগতির রাসায়নিক ভিত্তি বলা হয়।

২৯. ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনগুলো কী নিয়ন্ত্রণ করে?

ক) কোষের আকৃতি

খ) কোষের বিভাজন

গ) জীবের বৈশিষ্ট্য

ঘ) কোষের শক্তি উৎপাদন

সঠিক উত্তর: গ) জীবের বৈশিষ্ট্য

ব্যাখ্যা: ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনগুলো জীবের বিভিন্ন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য (যেমন – চোখের রঙ, চুলের প্রকৃতি ইত্যাদি) নিয়ন্ত্রণ করে।

৩০. মায়োসিস কোষ বিভাজনের গুরুত্ব কী?

ক) দেহের ক্ষয়পূরণ

খ) জীবের বৃদ্ধি সাধন

গ) জনন কোষ সৃষ্টি ও প্রজাতির ক্রোমোজোম সংখ্যা ধ্রুব রাখা

ঘ) ক্ষতস্থান পূরণ

সঠিক উত্তর: গ) জনন কোষ সৃষ্টি ও প্রজাতির ক্রোমোজোম সংখ্যা ধ্রুব রাখা

ব্যাখ্যা: মায়োসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে জননকোষ (গ্যামেট) সৃষ্টি হয় এবং এতে ক্রোমোজোম সংখ্যা অর্ধেক হওয়ায় নিষিক্তকরণের পর জাইগোটে প্রজাতির ক্রোমোজোম সংখ্যা ধ্রুব থাকে।

Leave a Reply

Scroll to Top