অষ্টম শ্রেনী সাহিত্য কণিকা | | তৈলচিত্রের ভূত MCQ

তৈলচিত্রের ভূত MCQ

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়


১. নগেন কীসের ওপর প্রবন্ধ লিখে প্রথম হয়েছিলে?

ক. ভূত
খ. বিজ্ঞান
গ. সাহিত্য
ঘ. দর্শন

উত্তর: ক. ভূত

  • ব্যাখ্যা: নগেন ‘ভূত’ এর ওপর প্রবন্ধ লিখে প্রথম হয়েছিল।

২. নগেনের মতে, পৃথিবীতে কারা সবচেয়ে বিশ্বাসী?

ক. মানুষ
খ. পশু
গ. অশরীরী
ঘ. গাছপালা

উত্তর: গ. অশরীরী

  • ব্যাখ্যা: নগেন মনে করত অশরীরীরাই সবচেয়ে বিশ্বাসী।

৩. নগেনের চাচার নাম কী ছিল?

ক. কাকা বাবু
খ. ঠাকুর মহাশয়
গ. মশায়
ঘ. জ্যাঠামশাই

উত্তর: খ. ঠাকুর মহাশয়

  • ব্যাখ্যা: নগেনের চাচার নাম ছিল ঠাকুর মহাশয়।

৪. নগেন তার চাচার তৈলচিত্রের দিকে কীভাবে তাকিয়ে থাকত?

ক. ভয় পেয়ে
খ. ভক্তি ভরে
গ. উদাসীনভাবে
ঘ. রাগের সাথে

উত্তর: খ. ভক্তি ভরে

  • ব্যাখ্যা: নগেন তার চাচার তৈলচিত্রের দিকে ভক্তি ভরে তাকিয়ে থাকত।

৫. নগেনের চাচার তৈলচিত্রে কী রঙের জামা ছিল?

ক. সাদা
খ. কালো
গ. নীল
ঘ. লাল

উত্তর: খ. কালো

  • ব্যাখ্যা: নগেনের চাচার তৈলচিত্রে কালো আলপাকার কোট ও প্যান্ট ছিল।

৬. নগেন কোথায় ঘুমাতো?

ক. চাচার ঘরে
খ. ঠাকুর ঘরে
গ. বাইরের ঘরে
ঘ. নিজের ঘরে

উত্তর: ঘ. নিজের ঘরে

  • ব্যাখ্যা: নগেন তার নিজের ঘরে ঘুমাতো।

৭. নগেন কয়দিন ধরে জ্বরে ভুগছিল?

ক. একদিন
খ. দুইদিন
গ. তিনদিন
ঘ. চারদিন

উত্তর: তিনদিন

  • ব্যাখ্যা: নগেন তিনদিন ধরে জ্বরে ভুগছিল।

৮. নগেনের বন্ধুটি পেশায় কী ছিল?

ক. শিক্ষক
খ. ডাক্তার
গ. উকিল
ঘ. ইঞ্জিনিয়ার

উত্তর: খ. ডাক্তার

  • ব্যাখ্যা: বন্ধুর পেশা ছিল ডাক্তারি।

৯. নগেনের বন্ধুটি তার কী পরীক্ষা করতে চেয়েছিল?

ক. রক্তচাপ
খ. হৃদস্পন্দন
গ. চোখের দৃষ্টি
ঘ. মানসিক অবস্থা

উত্তর: ঘ. মানসিক অবস্থা

  • ব্যাখ্যা: ডাক্তার বন্ধুটি নগেনের মানসিক অবস্থা পরীক্ষা করতে চেয়েছিল।

১০. নগেনের চাচার তৈলচিত্রটি কোথায় টাঙানো ছিল?

ক. শোবার ঘরে
খ. পড়ার ঘরে
গ. রান্না ঘরে
ঘ. বারান্দায়

উত্তর: ক. শোবার ঘরে

  • ব্যাখ্যা: তৈলচিত্রটি নগেনের শোবার ঘরে টাঙানো ছিল।

১১. নগেন তার বন্ধুকে প্রথমে কী দেখাতে চায়নি?

ক. তার বাগান
খ. তার পোষা প্রাণী
গ. চাচার তৈলচিত্র
ঘ. তার লেখা প্রবন্ধ

উত্তর: গ. চাচার তৈলচিত্র

  • ব্যাখ্যা: নগেন প্রথমে তার বন্ধুকে চাচার তৈলচিত্রটি দেখাতে চায়নি।

১২. নগেনের চাচার তৈলচিত্রটি দেখতে কেমন ছিল?

ক. খুব সুন্দর
খ. সাধারণ
গ. ভয়ঙ্কর
ঘ. আকর্ষণীয়

উত্তর: গ. ভয়ঙ্কর

  • ব্যাখ্যা: তৈলচিত্রটি দেখতে ভয়ঙ্কর ছিল।

১৩. নগেনের চাচার চরিত্রে কোনটি সবচেয়ে বেশি প্রকট ছিল বলে মনে করা হয়?

ক. দয়া
খ. মায়া
গ. কৃপণতা
ঘ. উদারতা

উত্তর: গ. কৃপণতা

  • ব্যাখ্যা: নগেনের চাচার মধ্যে কৃপণতা ছিল বলে মনে করা হতো।

১৪. নগেন তার চাচার ভূতের গল্প বন্ধুকে কোথায় শোনায়?

ক. চা-এর দোকানে
খ. নদীর ধারে
গ. নিজেদের বাড়িতে
ঘ. একটি রেস্টুরেন্টে

উত্তর: গ. নিজেদের বাড়িতে

  • ব্যাখ্যা: নগেন বাড়িতে বসেই তার বন্ধুকে ভূতের গল্প শোনায়।

১৫. নগেনের বন্ধু প্রথমে ভূতের গল্পটিকে কীভাবে নিয়েছিল?

ক. বিশ্বাস করে
খ. মজা হিসেবে
গ. ভয় পেয়ে
ঘ. রাগান্বিত হয়ে

উত্তর: খ. মজা হিসেবে

  • ব্যাখ্যা: বন্ধু প্রথমে গল্পটিকে মজার ছলে উড়িয়ে দিতে চেয়েছিল।

১৬. নগেন তার চাচার আত্মার মুক্তির জন্য কী করতে রাজি ছিল?

ক. পূজা দিতে
খ. দান করতে
গ. সবকিছু বিক্রি করে দিতে
ঘ. দেশ ত্যাগ করতে

উত্তর: গ. সবকিছু বিক্রি করে দিতে

  • ব্যাখ্যা: নগেন তার চাচার আত্মার মুক্তির জন্য সবকিছু বিক্রি করে দিতে রাজি ছিল।

১৭. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

ক. ১৯০৬
খ. ১৯০৮
গ. ১৯১০
ঘ. ১৯১২

উত্তর: খ. ১৯০৮

  • ব্যাখ্যা: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

১৮. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মস্থান কোথায়?

ক. কলকাতা
খ. বিহার
গ. সাঁওতাল পরগনা
ঘ. ওড়িশা

উত্তর: গ. সাঁওতাল পরগনা

  • ব্যাখ্যা: তার জন্মস্থান সাঁওতাল পরগনায়।

১৯. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস কোনটি?

ক. গোরা
খ. শেষের কবিতা
গ. পদ্মা নদীর মাঝি
ঘ. নৌকাডুবি

উত্তর: গ. পদ্মা নদীর মাঝি

  • ব্যাখ্যা: ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ তার বিখ্যাত উপন্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম।

২০. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে মারা যান?

ক. ১৯৫২
খ. ১৯৫৬
গ. ১৯৬০
ঘ. ১৯৬৪

উত্তর: খ. ১৯৫৬

  • ব্যাখ্যা: তিনি ১৯৫৬ সালে মারা যান।

২১. ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পে নগেনের চাচার পেশা কী ছিল?

ক. শিক্ষকতা
খ. ডাক্তারি
গ. ওকালতি
ঘ. জমিদারী

উত্তর: ঘ. জমিদারী

  • ব্যাখ্যা: নগেনের চাচার পেশা ছিল জমিদারী।

২২. নগেনের চাচার তৈলচিত্রটি কে এঁকেছিলেন?

ক. গ্রামের শিল্পী
খ. বিখ্যাত চিত্রকর
গ. নগেন নিজেই
ঘ. কোনো বিদেশী শিল্পী

উত্তর: খ. বিখ্যাত চিত্রকর

  • ব্যাখ্যা: তৈলচিত্রটি একজন বিখ্যাত চিত্রকর দ্বারা আঁকা হয়েছিল।

২৩. নগেন তার বন্ধুকে কী প্রমাণ করতে চেয়েছিল?

ক. ভূতের অস্তিত্ব
খ. বিজ্ঞানের জয়
গ. শিল্পের মাহাত্ম্য
ঘ. প্রকৃতির রহস্য

উত্তর: ক. ভূতের অস্তিত্ব

  • ব্যাখ্যা: নগেন তার বন্ধুর কাছে ভূতের অস্তিত্ব প্রমাণ করতে চেয়েছিল।

২৪. ডাক্তার বন্ধুটি নগেনের সমস্যাকে প্রথমে কী মনে করেছিল?

ক. শারীরিক রোগ
খ. মানসিক বিভ্রান্তি
গ. ভূতের প্রভাব
ঘ. দৃষ্টি বিভ্রম

উত্তর: খ. মানসিক বিভ্রান্তি

  • ব্যাখ্যা: ডাক্তার বন্ধুটি প্রথমে নগেনের সমস্যাকে মানসিক বিভ্রান্তি মনে করেছিল।

২৫. নগেন তার চাচার মুক্তির জন্য কী ত্যাগ করতে প্রস্তুত ছিল?

ক. তার বন্ধু
খ. তার সম্পত্তি
গ. তার জীবন
ঘ. তার বিশ্বাস

উত্তর: খ. তার সম্পত্তি

  • ব্যাখ্যা: নগেন তার চাচার মুক্তির জন্য তার সম্পত্তি ত্যাগ করতে প্রস্তুত ছিল।

২৬. ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পে কোন বিষয়টি প্রধান?

ক. বিজ্ঞান বনাম কুসংস্কার
খ. বন্ধুত্ব বনাম স্বার্থ
গ. ধনী বনাম গরিব
ঘ. শহর বনাম গ্রাম

উত্তর: ক. বিজ্ঞান বনাম কুসংস্কার

  • ব্যাখ্যা: গল্পে বিজ্ঞান ও কুসংস্কারের দ্বন্দ্ব প্রধান।

২৭. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর রচনায় কোন শ্রেণীর মানুষের কথা বেশি তুলে ধরেছেন?

ক. উচ্চবিত্ত
খ. মধ্যবিত্ত
গ. নিম্নবিত্ত
ঘ. জমিদার

উত্তর: গ. নিম্নবিত্ত

  • ব্যাখ্যা: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর রচনায় নিম্নবিত্ত মানুষের জীবন ও সংগ্রাম তুলে ধরেছেন।

২৮. নগেনের চাচার প্রতি গ্রামের মানুষের ধারণা কেমন ছিল?

ক. খুব ভালো
খ. খারাপ
গ. মিশ্র
ঘ. উদাসীন

উত্তর: খ. খারাপ

  • ব্যাখ্যা: গ্রামের মানুষের ধারণা ছিল যে নগেনের চাচা কৃপণ ছিলেন।

২৯. ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পে লেখক মূলত কী বোঝাতে চেয়েছেন?

ক. ভূতের ভয়
খ. মানুষের মনের দুর্বলতা ও কুসংস্কার
গ. ধনী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা
ঘ. প্রকৃতির রহস্য

উত্তর: খ. মানুষের মনের দুর্বলতা ও কুসংস্কার

  • ব্যাখ্যা: লেখক মানুষের মনের দুর্বলতা এবং কুসংস্কারের প্রতি বিশ্বাস বোঝাতে চেয়েছেন।

৩০. গল্পে নগেনের চাচার তৈলচিত্রটি কিসের প্রতীক?

ক. অতীতের স্মৃতি
খ. ভবিষ্যতের স্বপ্ন
গ. কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস
ঘ. শিল্পকলার প্রতি ভালোবাসা

উত্তর: গ. কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস

  • ব্যাখ্যা: তৈলচিত্রটি কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।

Leave a Reply

Scroll to Top