10 min read

অষ্টম শ্রেনী হিন্দুধর্ম শিক্ষা

ষষ্ঠ অধ্যায়: ধর্মীয় উপাখ্যানে নৈতিক শিক্ষা


১. ধর্মীয় উপাখ্যান পাঠের প্রধান উদ্দেশ্য কী?

ক) আনন্দ লাভ করা

খ) সময় কাটানো

গ) নৈতিক শিক্ষা লাভ করে চরিত্র গঠন করা

ঘ) ঐতিহাসিক জ্ঞান অর্জন করা

সঠিক উত্তর: গ) নৈতিক শিক্ষা লাভ করে চরিত্র গঠন করা

ব্যাখ্যা: উপাখ্যান বা কাহিনি পাঠের একটি প্রধান উদ্দেশ্য হলো তা থেকে নৈতিক শিক্ষা লাভ করে নিজেদের চরিত্র গঠন করা।

২. রন্তিদেব কোন বংশের রাজা ছিলেন?

ক) কুরু বংশ

খ) যদু বংশ

গ) ভরত বংশ

ঘ) ইক্ষ্বাকু বংশ

সঠিক উত্তর: গ) ভরত বংশ

ব্যাখ্যা: পুরাকালে ভরত বংশে রন্তিদেব নামে এক পরম ধার্মিক রাজা ছিলেন।

৩. রাজা রন্তিদেবের রাজ্যে কিসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল?

ক) বন্যা

খ) ভূমিকম্প

গ) অনাবৃষ্টি ও দুর্ভিক্ষ

ঘ) মহামারী

সঠিক উত্তর: গ) অনাবৃষ্টি ও দুর্ভিক্ষ

ব্যাখ্যা: একবার তাঁর রাজ্যে দীর্ঘদিন অনাবৃষ্টি হওয়ায় ভয়ানক দুর্ভিক্ষ দেখা দিল।

৪. কতদিন অনাহারের পর রাজা রন্তিদেব ও তাঁর পরিবার সামান্য খাদ্য সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন?

ক) সাত দিন

খ) পনেরো দিন

গ) ত্রিশ দিন

ঘ) আটচল্লিশ দিন

সঠিক উত্তর: ঘ) আটচল্লিশ দিন

ব্যাখ্যা: একটানা আটচল্লিশ দিন অনাহারে থাকার পর রাজা ও তাঁর পরিবারবর্গ সামান্য কিছু পায়েস, যবের ছাতু ও জল সংগ্রহ করতে পারলেন।

৫. রাজা রন্তিদেবের গৃহে প্রথম অতিথি রূপে কে এসেছিলেন?

ক) একজন চণ্ডাল

খ) একজন শূদ্র

গ) একজন ব্রাহ্মণ

ঘ) একজন ক্ষত্রিয়

সঠিক উত্তর: গ) একজন ব্রাহ্মণ

ব্যাখ্যা: এমন সময় এক ক্ষুধার্ত ব্রাহ্মণ অতিথি এসে রাজার কাছে খাদ্য প্রার্থনা করলেন।

৬. রাজা রন্তিদেব অতিথির মধ্যে কাকে দর্শন করেছিলেন?

ক) বিষ্ণুকে

খ) শিবকে

গ) ব্রহ্মাকে

ঘ) নারায়ণকে (ঈশ্বরকে)

সঠিক উত্তর: ঘ) নারায়ণকে (ঈশ্বরকে)

ব্যাখ্যা: রাজা রন্তিদেব অতিথির মধ্যে নারায়ণকে দর্শন করে ভক্তিভরে তাঁকে নিজের ভাগের খাদ্য থেকে অর্ধেক দিয়ে দিলেন।

৭. দ্বিতীয় অতিথি রূপে কে এসেছিলেন রাজা রন্তিদেবের কাছে?

ক) একজন বৈশ্য

খ) একজন শূদ্র

গ) একজন ব্রাহ্মণ

ঘ) একজন চণ্ডাল

সঠিক উত্তর: খ) একজন শূদ্র

ব্যাখ্যা: এরপর এলেন আরেকজন ক্ষুধার্ত শূদ্র অতিথি।

৮. তৃতীয় অতিথি কে ছিলেন?

ক) একদল কুকুরসহ একজন চণ্ডাল

খ) একজন ঋষি

গ) একজন সন্ন্যাসী

ঘ) একজন ভিক্ষুক

সঠিক উত্তর: ক) একদল কুকুরসহ একজন চণ্ডাল

ব্যাখ্যা: তৃতীয়বার এলেন একদল কুকুরসহ একজন চণ্ডাল।

৯. রাজা রন্তিদেব তাঁর অবশিষ্ট জল কাকে দান করেছিলেন?

ক) ব্রাহ্মণ অতিথিকে

খ) শূদ্র অতিথিকে

গ) তৃষ্ণার্ত চণ্ডালকে

ঘ) নিজের পুত্রকে

সঠিক উত্তর: গ) তৃষ্ণার্ত চণ্ডালকে

ব্যাখ্যা: রাজা রন্তিদেব নিজের ভাগের জলটুকুও সেই তৃষ্ণার্ত চণ্ডালকে দান করলেন।

১০. রাজা রন্তিদেবের উপাখ্যান থেকে আমরা কোন নৈতিক শিক্ষা পাই?

ক) ঐশ্বর্য লাভের উপায়

খ) রাজ্য জয়ের কৌশল

গ) সর্বজীবে দয়া ও অতিথিপরায়ণতা

ঘ) কঠোর তপস্যার গুরুত্ব

সঠিক উত্তর: গ) সর্বজীবে দয়া ও অতিথিপরায়ণতা

ব্যাখ্যা: রাজা রন্তিদেবের উপাখ্যান থেকে আমরা সর্বজীবে দয়া, অতিথিপরায়ণতা এবং আত্মত্যাগের মহান শিক্ষা লাভ করি।

১১. গুরু কাকে বলে?

ক) যিনি শাস্ত্র পাঠ করেন

খ) যিনি পূজা করেন

গ) যিনি অন্ধকার দূর করে আলোর পথ দেখান

ঘ) যিনি ধনী ও প্রভাবশালী

সঠিক উত্তর: গ) যিনি অন্ধকার দূর করে আলোর পথ দেখান

ব্যাখ্যা: ‘গু’ শব্দের অর্থ অন্ধকার আর ‘রু’ শব্দের অর্থ আলো। যিনি আমাদের অজ্ঞানতার অন্ধকার থেকে জ্ঞানের আলোতে নিয়ে যান, তিনিই গুরু।

১২. উপমন্যু কার শিষ্য ছিলেন?

ক) ঋষি ধৌম্যের

খ) ঋষি বশিষ্ঠের

গ) ঋষি বিশ্বামিত্রের

ঘ) ঋষি অগস্ত্যের

সঠিক উত্তর: ক) ঋষি ধৌম্যের

ব্যাখ্যা: প্রাচীনকালে ধৌম্য নামে এক মহর্ষি ছিলেন। উপমন্যু ছিলেন তাঁর একজন শিষ্য।

১৩. গুরু ধৌম্য উপমন্যুকে কী چرানোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন?

ক) ছাগল

খ) ভেড়া

গ) গরু

ঘ) মহিষ

স nồi: গ) গরু

ব্যাখ্যা: গুরু ধৌম্য উপমন্যুকে তাঁর গরুগুলো چرানোর দায়িত্ব দিলেন।

১৪. উপমন্যু দিনের বেলায় গুরুর গরু চরিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে গুরুকে প্রণাম করার পর গুরু তাঁকে কী জিজ্ঞেস করতেন?

ক) গরুগুলো ঠিকমতো খেয়েছে কিনা

খ) সে নিজে কী খেয়েছে

গ) বনের পশুপাখি দেখেছে কিনা

ঘ) তার কোনো অসুবিধা হয়েছে কিনা

স nồi: খ) সে নিজে কী খেয়েছে

ব্যাখ্যা: উপমন্যু সারাদিন গরু চরিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে গুরুকে প্রণাম করলে গুরু জিজ্ঞেস করতেন, ‘বৎস, আজ তুমি কী খেয়েছ?’

১৫. ভিক্ষা করে পাওয়া খাদ্য প্রথমে কাকে নিবেদন করতে হয়?

ক) নিজেকে

খ) বন্ধুদের

গ) গুরুকে

ঘ) দরিদ্রদের

স nồi: গ) গুরুকে

ব্যাখ্যা: উপমন্যু ভিক্ষা করে যা পেতেন, গুরুকে নিবেদন করতেন। গুরু তার সবটাই রেখে দিলে উপমন্যু আবার ভিক্ষা করে খেতেন। এতে গুরুর আদেশ হলো যে, দ্বিতীয়বার ভিক্ষা করা শিষ্যের ধর্ম নয়।

১৬. উপমন্যু ক্ষুধা নিবারণের জন্য কী খেয়ে অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন?

ক) বিষাক্ত ফল

খ) আকন্দ পাতার রস

গ) বুনো মাশরুম

ঘ) অজানা লতা

স nồi: খ) আকন্দ পাতার রস

ব্যাখ্যা: ক্ষুধার জ্বালায় আকন্দ পাতা ছিঁড়ে তার রস পান করায় উপমন্যু অন্ধ হয়ে যান।

১৭. উপমন্যু অন্ধ হয়ে কোথায় পড়ে গিয়েছিলেন?

ক) নদীতে

খ) গভীর খাদে

গ) শুকনো কুয়োতে

ঘ) পর্বতের চূড়া থেকে

স nồi: গ) শুকনো কুয়োতে

ব্যাখ্যা: অন্ধ উপমন্যু পথ চলতে গিয়ে একটি শুকনো কুয়োর মধ্যে পড়ে যান।

১৮. উপমন্যু কাদের স্তব করে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়েছিলেন?

ক) ব্রহ্মার

খ) বিষ্ণুর

গ) অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের (দেবতাদের চিকিৎসক)

ঘ) শিবের

স nồi: গ) অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের (দেবতাদের চিকিৎসক)

ব্যাখ্যা: গুরুর উপদেশে উপমন্যু দেবতাদের চিকিৎসক অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের স্তব করতে লাগলেন। অশ্বিনীকুমারদ্বয় সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিলেন।

১৯. অশ্বিনীকুমারদ্বয় উপমন্যুকে কী খেতে দিয়েছিলেন?

ক) ফল

খ) পায়েস

গ) পিঠা (পিষ্টক)

ঘ) মধু

স nồi: গ) পিঠা (পিষ্টক)

ব্যাখ্যা: তাঁরা উপমন্যুকে একটি পিঠা বা পিষ্টক খেতে দিলেন।

২০. উপমন্যু কেন অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের দেওয়া পিঠা খাননি?

ক) পিঠাটি সুস্বাদু ছিল না

খ) তিনি ক্ষুধার্ত ছিলেন না

গ) গুরুকে নিবেদন না করে খাবেন না বলে

ঘ) পিঠাটি তাঁর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ছিল না

স nồi: গ) গুরুকে নিবেদন না করে খাবেন না বলে

ব্যাখ্যা: উপমন্যু বললেন, ‘গুরুকে নিবেদন না করে আমি এই পিঠা খেতে পারব না।’

২১. উপমন্যুর উপাখ্যান থেকে প্রধানত কোন শিক্ষা পাওয়া যায়?

ক) কঠোর পরিশ্রমের শিক্ষা

খ) গুরুভক্তির পরাকাষ্ঠা

গ) প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসার শিক্ষা

ঘ) চিকিৎসা বিদ্যার গুরুত্ব

স nồi: খ) গুরুভক্তির পরাকাষ্ঠা

ব্যাখ্যা: উপমন্যুর কাহিনি থেকে আমরা গুরুভক্তি ও আত্মসংযমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত দেখতে পাই।

২২. একলব্য কে ছিলেন?

ক) এক রাজকুমার

খ) এক ঋষিপুত্র

গ) এক নিষাদ বালক

ঘ) এক ব্রাহ্মণ যুবক

স nồi: গ) এক নিষাদ বালক

ব্যাখ্যা: একলব্য ছিলেন একজন নিষাদ (ব্যাধ বা শিকারি) সম্প্রদায়ের বালক।

২৩. একলব্য কার কাছে অস্ত্রশিক্ষা করতে গিয়েছিলেন?

ক) কৃপাচার্যের কাছে

খ) পরশুরামের কাছে

গ) দ্রোণাচার্যের কাছে

ঘ) ভীষ্মের কাছে

স nồi: গ) দ্রোণাচার্যের কাছে

ব্যাখ্যা: একলব্য অস্ত্রগুরু দ্রোণাচার্যের কাছে অস্ত্রশিক্ষা লাভের জন্য গিয়েছিলেন।

২৪. দ্রোণাচার্য কেন একলব্যকে শিষ্যরূপে গ্রহণ করেননি?

ক) কারণ একলব্য দরিদ্র ছিলেন

খ) কারণ একলব্য নিষাদপুত্র ছিলেন এবং তিনি শুধু রাজকুমারদের শিক্ষা দিতেন

গ) কারণ একলব্যের যথেষ্ট মেধা ছিল না

ঘ) কারণ একলব্য গুরুর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন না

স nồi: খ) কারণ একলব্য নিষাদপুত্র ছিলেন এবং তিনি শুধু রাজকুমারদের শিক্ষা দিতেন

ব্যাখ্যা: দ্রোণাচার্য তাঁকে শিষ্যরূপে গ্রহণ করলেন না, কারণ তিনি শুধু রাজকুমারদের অস্ত্রশিক্ষা দিতেন এবং একলব্য ছিলেন নিষাদ সম্প্রদায়ের।

২৫. দ্রোণাচার্য প্রত্যাখ্যান করার পর একলব্য কীভাবে ধনুর্বিদ্যা অভ্যাস করেছিলেন?

ক) অন্য গুরুর কাছে গিয়ে

খ) বনে দ্রোণাচার্যের মাটির মূর্তি গড়ে তাঁকে গুরু মেনে নিয়ে

গ) নিজে নিজেই চেষ্টা করে

ঘ) বই পড়ে

স nồi: খ) বনে দ্রোণাচার্যের মাটির মূর্তি গড়ে তাঁকে গুরু মেনে নিয়ে

ব্যাখ্যা: একলব্য বনে ফিরে গিয়ে দ্রোণাচার্যের একটি মাটির মূর্তি তৈরি করলেন এবং সেই মূর্তিকে গুরুজ্ঞানে শ্রদ্ধা নিবেদন করে একাগ্রচিত্তে ধনুর্বিদ্যা অভ্যাস করতে লাগলেন।

২৬. একলব্যের অস্ত্রচালনার শব্দ শুনে কোন প্রাণী তার দিকে ছুটে গিয়েছিল এবং তার মুখ বাণবিদ্ধ হয়েছিল?

ক) হরিণ

খ) বাঘ

গ) কুকুর

ঘ) শুকর

স nồi: গ) কুকুর

ব্যাখ্যা: একদিন কৌরব ও পাণ্ডব রাজকুমারগণ শিকার করতে গিয়ে সেই বনে উপস্থিত হলেন। তাঁদের সঙ্গে থাকা একটি কুকুর একলব্যের দিকে ছুটে গেলে একলব্য শব্দভেদী বাণ নিক্ষেপ করে কুকুরের মুখ বন্ধ করে দেন।

২৭. দ্রোণাচার্য গুরুদক্ষিণা হিসেবে একলব্যের কাছে কী চেয়েছিলেন?

ক) একশত স্বর্ণমুদ্রা

খ) একলব্যের রাজ্য

গ) একলব্যের ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি

ঘ) একলব্যের ধনুক ও বাণ

স nồi: গ) একলব্যের ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি

ব্যাখ্যা: দ্রোণাচার্য গুরুদক্ষিণা হিসেবে একলব্যের ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি চাইলেন।

২৮. একলব্য গুরুদক্ষিণা দিতে ইতস্তত করেছিলেন কি?

ক) হ্যাঁ, কারণ এটি তাঁর অস্ত্রবিদ্যার জন্য অপরিহার্য ছিল

খ) না, তিনি সানন্দে গুরুদক্ষিণা দিয়েছিলেন

গ) হ্যাঁ, কারণ এটি অন্যায় দাবি ছিল

ঘ) না, কারণ তিনি ভয় পেয়েছিলেন

স nồi: খ) না, তিনি সানন্দে গুরুদক্ষিণা দিয়েছিলেন

ব্যাখ্যা: গুরুদক্ষিণা দিতে একলব্য সামান্যতমও দ্বিধা করলেন না। হাসিমুখে নিজের ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি কেটে গুরুকে অর্পণ করলেন।

২৯. একলব্যের উপাখ্যান থেকে আমরা কোন গুণের পরিচয় পাই?

ক) ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা

খ) একাগ্রতা ও গুরুভক্তি

গ) বিনয় ও নম্রতা

ঘ) দয়া ও ক্ষমা

স nồi: খ) একাগ্রতা ও গুরুভক্তি

ব্যাখ্যা: একলব্যের কাহিনি থেকে আমরা শিক্ষা লাভ করি যে, একাগ্র নিষ্ঠা, গুরুভক্তি ও কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে যেকোনো বিদ্যা আয়ত্ত করা সম্ভব।

৩০. ধর্মীয় উপাখ্যানগুলো আমাদের কী ধরনের জীবনযাপনে উৎসাহিত করে?

ক) ভোগ-বিলাসময় জীবন

খ) স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক জীবন

গ) নৈতিক ও মূল্যবোধসম্পন্ন জীবন

ঘ) গতানুগতিক ও লক্ষ্যহীন জীবন

স nồi: গ) নৈতিক ও মূল্যবোধসম্পন্ন জীবন

ব্যাখ্যা: এই উপাখ্যানগুলো আমাদের নৈতিক ও মূল্যবোধসম্পন্ন জীবনযাপনে উৎসাহিত করে এবং উন্নত চরিত্র গঠনে সহায়তা করে।

0

0

0

0

0

Download Post

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *