SSC ভূগোল ও পরিবেশ
একাদশ অধ্যায়: বাংলাদেশের সম্পদ ও শিল্প
১. বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য কোনটি?
(ক) গম
(খ) ভুট্টা
(গ) ধান
(ঘ) আলু
সঠিক উত্তর: (গ) ধান
ব্যাখ্যা: ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য এবং এখানকার অধিকাংশ মানুষ ভাতের উপর নির্ভরশীল।
২. বাংলাদেশে প্রধানত কয় প্রকার ধান চাষ হয়?
(ক) দুই প্রকার
(খ) তিন প্রকার (আউশ, আমন, বোরো)
(গ) চার প্রকার
(ঘ) পাঁচ প্রকার
সঠিক উত্তর: (খ) তিন প্রকার (আউশ, আমন, বোরো)
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশে প্রধানত তিন প্রকার ধান চাষ হয় – আউশ, আমন ও বোরো।
৩. কোন ধান শীতকালে সেচের সাহায্যে চাষ করা হয়?
(ক) আউশ
(খ) আমন
(গ) বোরো
(ঘ) রোপা আমন
সঠিক উত্তর: (গ) বোরো
ব্যাখ্যা: বোরো ধান সাধারণত শীতকালে সেচ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে চাষ করা হয়।
৪. বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রধান খাদ্যশস্য কোনটি?
(ক) ধান
(খ) আলু
(গ) গম
(ঘ) ডাল
সঠিক উত্তর: (গ) গম
ব্যাখ্যা: ধান ও গমের মধ্যে উৎপাদনের দিক থেকে গম দ্বিতীয় প্রধান খাদ্যশস্য।
৫. বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল কোনটি?
(ক) চা
(খ) পাট
(গ) তুলা
(ঘ) আখ
সঠিক উত্তর: (খ) পাট
ব্যাখ্যা: পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল এবং এটি ‘সোনালী আঁশ’ নামে পরিচিত।
৬. চা চাষের জন্য কীরূপ জলবায়ু প্রয়োজন?
(ক) শুষ্ক ও শীতল
(খ) উষ্ণ ও আর্দ্র, এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত
(গ) নাতিশীতোষ্ণ
(ঘ) শুষ্ক ও উষ্ণ
সঠিক উত্তর: (খ) উষ্ণ ও আর্দ্র, এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত
ব্যাখ্যা: চা চাষের জন্য উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত (২০০-২৫০ সে.মি.) প্রয়োজন।
৭. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি চা উৎপন্ন হয়?
(ক) উত্তরবঙ্গ
(খ) পার্বত্য চট্টগ্রাম
(গ) সিলেট বিভাগ (মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট)
(ঘ) বরিশাল বিভাগ
সঠিক উত্তর: (গ) সিলেট বিভাগ (মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট)
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের সিলেট বিভাগে (বিশেষ করে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সিলেট জেলায়) সবচেয়ে বেশি চা বাগান রয়েছে এবং সর্বাধিক চা উৎপন্ন হয়।
৮. আখ কোন শিল্পের প্রধান কাঁচামাল?
(ক) বস্ত্র শিল্প
(খ) কাগজ শিল্প
(গ) চিনি শিল্প
(ঘ) সার শিল্প
সঠিক উত্তর: (গ) চিনি শিল্প
ব্যাখ্যা: আখ চিনি শিল্পের প্রধান কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৯. বাংলাদেশের বনভূমিকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) দুই ভাগে
(খ) তিন ভাগে
(গ) চার ভাগে
(ঘ) পাঁচ ভাগে
সঠিক উত্তর: (খ) তিন ভাগে (ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল, ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পর্ণমোচী, স্রোতজ বা গরান বনভূমি)
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের বনভূমিকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়: (১) ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি, (২) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পর্ণমোচী বনভূমি এবং (৩) স্রোতজ বা গরান বনভূমি (ম্যানগ্রোভ)।
১০. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি দেখা যায়?
(ক) উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে
(খ) দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায়
(গ) উপকূলীয় অঞ্চলে
(ঘ) মধ্যাঞ্চলে
সঠিক উত্তর: (খ) দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায়
ব্যাখ্যা: এই বনভূমি মূলত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের (চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের (সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার) পাহাড়ি অঞ্চলে দেখা যায়।
১১. শাল ও গজারি কোন ধরনের বনভূমির প্রধান বৃক্ষ?
(ক) ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বনভূমি
(খ) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পর্ণমোচী বনভূমি
(গ) স্রোতজ বনভূমি
(ঘ) সরলবর্গীয় বনভূমি
সঠিক উত্তর: (খ) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পর্ণমোচী বনভূমি
ব্যাখ্যা: ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পর্ণমোচী বনভূমির প্রধান বৃক্ষ হলো শাল ও গজারি। এই বনভূমি মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় এবং বরেন্দ্র অঞ্চলে দেখা যায়।
১২. সুন্দরবন কোন ধরনের বনভূমির অন্তর্গত?
(ক) ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বনভূমি
(খ) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমি
(গ) স্রোতজ বা গরান বনভূমি (ম্যানগ্রোভ)
(ঘ) সরলবর্গীয় বনভূমি
সঠিক উত্তর: (গ) স্রোতজ বা গরান বনভূমি (ম্যানগ্রোভ)
ব্যাখ্যা: সুন্দরবন হলো পৃথিবীর বৃহত্তম একক ম্যানগ্রোভ বা স্রোতজ বনভূমি।
১৩. সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ কোনটি?
(ক) শাল
(খ) সেগুন
(গ) সুন্দরী
(ঘ) গর্জন
সঠিক উত্তর: (গ) সুন্দরী
ব্যাখ্যা: সুন্দরবনের প্রধান ও বিখ্যাত বৃক্ষ হলো সুন্দরী, যার নামানুসারে এই বনের নামকরণ করা হয়েছে বলে মনে করা হয়।
১৪. বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ কোনটি?
(ক) কয়লা
(খ) প্রাকৃতিক গ্যাস
(গ) চুনাপাথর
(ঘ) কঠিন শিলা
সঠিক উত্তর: (খ) প্রাকৃতিক গ্যাস
ব্যাখ্যা: প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ, যা জ্বালানি ও শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১৫. বাংলাদেশের কোথায় প্রথম প্রাকৃতিক গ্যাস আবিষ্কৃত হয়?
(ক) তিতাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
(খ) হরিপুর, সিলেট
(গ) কৈলাসটিলা, সিলেট
(ঘ) রশিদপুর, হবিগঞ্জ
সঠিক উত্তর: (খ) হরিপুর, সিলেট
ব্যাখ্যা: ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে প্রথম প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।
১৬. বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কোন জেলায় অবস্থিত?
(ক) জয়পুরহাট
(খ) দিনাজপুর
(গ) বগুড়া
(ঘ) সিলেট
সঠিক উত্তর: (খ) দিনাজপুর
ব্যাখ্যা: বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত।
১৭. বাংলাদেশের প্রধান বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কোনটি?
(ক) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র
(খ) ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র
(গ) আশুগঞ্জ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র
(ঘ) ভেড়ামারা কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্র
সঠিক উত্তর: (পাঠ্যবইয়ে উল্লেখিত বৃহত্তম বা প্রধান কেন্দ্রের নাম দিতে হবে, এটি পরিবর্তনশীল)
ব্যাখ্যা: পাঠ্যবইয়ে যে বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে প্রধান বা বৃহত্তম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, সেটিই হবে সঠিক উত্তর। (সাধারণত ঘোড়াশাল বা আশুগঞ্জ বৃহৎ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত)। [পাঠ্যবই এর পৃষ্ঠা নম্বর অনুযায়ী সঠিক উত্তর নির্বাচন করতে হবে]
১৮. কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন নদীর উপর নির্মিত?
(ক) পদ্মা
(খ) মেঘনা
(গ) যমুনা
(ঘ) কর্ণফুলী
সঠিক উত্তর: (ঘ) কর্ণফুলী
ব্যাখ্যা: কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি কর্ণফুলী নদীর উপর বাঁধ দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে।
১৯. বাংলাদেশের প্রধান শিল্প কোনটি?
(ক) চিনি শিল্প
(খ) সার শিল্প
(গ) পাট শিল্প
(ঘ) বস্ত্র শিল্প (পোশাক শিল্প সহ)
সঠিক উত্তর: (ঘ) বস্ত্র শিল্প (পোশাক শিল্প সহ)
ব্যাখ্যা: বর্তমানে বস্ত্র শিল্প, বিশেষ করে তৈরি পোশাক শিল্প (গার্মেন্টস) বাংলাদেশের প্রধান এবং সর্ববৃহৎ রপ্তানিমুখী শিল্প।
২০. বাংলাদেশের ‘সোনালী আঁশ’ বলা হয় কোনটিকে?
(ক) তুলা
(খ) রেশম
(গ) পাট
(ঘ) চা
সঠিক উত্তর: (গ) পাট
ব্যাখ্যা: পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করত বলে পাটকে ‘সোনালী আঁশ’ বলা হতো।
২১. বাংলাদেশের প্রথম কাগজ কল কোনটি?
(ক) খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলস
(খ) কর্ণফুলী কাগজ কল (চন্দ্রঘোনা)
(গ) পাকশী কাগজ কল
(ঘ) বসুন্ধরা পেপার মিলস
স ट्रिक উত্তর: (খ) কর্ণফুলী কাগজ কল (চন্দ্রঘোনা)
ব্যাখ্যা: কর্ণফুলী কাগজ কল (কেপিসি) ১৯৫৩ সালে রাঙ্গামাটি জেলার চন্দ্রঘোনায় স্থাপিত হয়, যা ছিল বাংলাদেশের প্রথম কাগজ কল।
২২. বাংলাদেশের প্রধান সিমেন্ট কারখানাগুলো কোথায় অবস্থিত?
(ক) সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চল (চুনাপাথর ও প্রাকৃতিক গ্যাসের সহজলভ্যতার কারণে)
(খ) রাজশাহী ও খুলনা অঞ্চল
(গ) ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ অঞ্চল
(ঘ) বরিশাল ও পটুয়াখালী অঞ্চল
সঠিক উত্তর: (ক) সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চল (চুনাপাথর ও প্রাকৃতিক গ্যাসের সহজলভ্যতার কারণে)
ব্যাখ্যা: সিমেন্ট শিল্পের প্রধান কাঁচামাল চুনাপাথর ও জিপসাম। এসব উপাদানের সহজলভ্যতার কারণে সিলেট (ছাতক) ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে সিমেন্ট কারখানা গড়ে উঠেছে।
২৩. বাংলাদেশের চিনি কলগুলো প্রধানত কোন অঞ্চলের আখ চাষের উপর নির্ভরশীল?
(ক) পূর্বাঞ্চল
(খ) উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল
(গ) দক্ষিণাঞ্চল
(ঘ) মধ্যাঞ্চল
সঠিক উত্তর: (খ) উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে (যেমন: রাজশাহী, রংপুর, কুষ্টিয়া, যশোর অঞ্চল) আখ চাষ বেশি হওয়ায় সেখানে অধিকাংশ চিনি কল স্থাপিত হয়েছে।
২৪. বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পের প্রধান কেন্দ্র কোনটি?
(ক) চট্টগ্রাম
(খ) খুলনা
(গ) ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকা
(ঘ) সিলেট
সঠিক উত্তর: (গ) ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকা
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পের অধিকাংশ কারখানা ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ এর আশেপাশের এলাকায় কেন্দ্রীভূত।
২৫. বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত শিল্পের প্রধান কেন্দ্র কোথায়?
(ক) মোংলা
(খ) পায়রা
(গ) চট্টগ্রাম ও খুলনা
(ঘ) নারায়ণগঞ্জ
স ट्रिक উত্তর: (গ) চট্টগ্রাম ও খুলনা
ব্যাখ্যা: চট্টগ্রাম ও খুলনায় বাংলাদেশের প্রধান জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত শিল্প কেন্দ্র অবস্থিত।
২৬. চামড়া শিল্পের জন্য বিখ্যাত ঢাকার কোন এলাকা?
(ক) মতিঝিল
(খ) মিরপুর
(গ) হাজারীবাগ (বর্তমানে সাভারে স্থানান্তরিত)
(ঘ) গুলশান
সঠিক উত্তর: (গ) হাজারীবাগ (বর্তমানে সাভারে স্থানান্তরিত)
ব্যাখ্যা: ঢাকার হাজারীবাগ এলাকা দীর্ঘদিন ধরে চামড়া শিল্পের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল, যদিও বর্তমানে এটি সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
২৭. বাংলাদেশের কুটির শিল্পের মধ্যে কোনটি উল্লেখযোগ্য?
(ক) লৌহ ও ইস্পাত শিল্প
(খ) মৃৎশিল্প, তাঁতশিল্প, বাঁশ ও বেতের কাজ
(গ) সিমেন্ট শিল্প
(ঘ) সার শিল্প
সঠিক উত্তর: (খ) মৃৎশিল্প, তাঁতশিল্প, বাঁশ ও বেতের কাজ
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের কুটির শিল্পের মধ্যে মৃৎশিল্প, তাঁতশিল্প (জামদানি, মসলিন, সিল্ক), বাঁশ ও বেতের কাজ, নকশিকাঁথা, শতরঞ্জি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
২৮. মৎস্য সম্পদের দিক থেকে বাংলাদেশের কোন উৎসটি প্রধান?
(ক) সামুদ্রিক মৎস্য
(খ) অভ্যন্তরীণ জলাশয়ের (নদী, বিল, হাওর, পুকুর) মৎস্য
(গ) চিংড়ি চাষ
(ঘ) কাঁকড়া চাষ
সঠিক উত্তর: (খ) অভ্যন্তরীণ জলাশয়ের (নদী, বিল, হাওর, পুকুর) মৎস্য
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশে স্বাদুপানির মাছের প্রাচুর্য রয়েছে এবং অভ্যন্তরীণ জলাশয় (নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়, পুকুর) থেকে আহরিত মৎস্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
২৯. ‘হোয়াইট গোল্ড’ বা ‘সাদা সোনা’ নামে পরিচিত বাংলাদেশের কোন সম্পদ?
(ক) ইলিশ মাছ
(খ) চিংড়ি
(গ) প্রাকৃতিক গ্যাস
(ঘ) মুক্তা
সঠিক উত্তর: (খ) চিংড়ি
ব্যাখ্যা: হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে, তাই একে ‘হোয়াইট গোল্ড’ বা ‘সাদা সোনা’ বলা হয়।
৩০. পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে কোনটি অপরিহার্য?
(ক) শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
(খ) উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ও আবাসন সুবিধা
(গ) অধিক সংখ্যক হোটেল নির্মাণ
(ঘ) বিদেশি বিনিয়োগ
স ट्रिक উত্তর: (খ) উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ও আবাসন সুবিধা
ব্যাখ্যা: পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক স্থানের আকর্ষণের পাশাপাশি উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, পর্যটকদের নিরাপত্তা, মানসম্মত আবাসন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা অপরিহার্য।