SSC ভূগোল ও পরিবেশ | | ষষ্ঠ অধ্যায়: বারিমণ্ডল MCQ

SSC ভূগোল ও পরিবেশ

ষষ্ঠ অধ্যায়: বারিমণ্ডল


১. বারিমণ্ডলের ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?

(ক) Atmosphere

(খ) Lithosphere

(গ) Hydrosphere

(ঘ) Biosphere

সঠিক উত্তর: (গ) Hydrosphere

ব্যাখ্যা: বারিমণ্ডলের ইংরেজি প্রতিশব্দ Hydrosphere।

২. ‘Hydro’ শব্দের অর্থ কী?

(ক) বায়ু

(খ) শিলা

(গ) পানি

(ঘ) জীব

সঠিক উত্তর: (গ) পানি

ব্যাখ্যা: গ্রিক শব্দ ‘hydro’ অর্থ পানি।

৩. ‘Sphere’ শব্দের অর্থ কী?

(ক) স্তর

(খ) মণ্ডল

(গ) আবরণ

(ঘ) ক্ষেত্র

সঠিক উত্তর: (খ) মণ্ডল

ব্যাখ্যা: ‘sphere’ অর্থ মণ্ডল।

৪. পৃথিবীর সকল জলরাশির শতকরা কত ভাগ সমুদ্রে রয়েছে?

(ক) প্রায় ৭০ ভাগ

(খ) প্রায় ৮৫ ভাগ

(গ) প্রায় ৯৭ ভাগ

(ঘ) প্রায় ৭৫ ভাগ

সঠিক উত্তর: (গ) প্রায় ৯৭ ভাগ

ব্যাখ্যা: পৃথিবীর সকল জলরাশির মধ্যে শতকরা প্রায় ৯৭ ভাগ পানি রয়েছে সমুদ্রে (মহাসাগর, সাগর ও উপসাগর)।

৫. পৃথিবীতে মোট কয়টি মহাসাগর রয়েছে?

(ক) তিনটি

(খ) চারটি

(গ) পাঁচটি

(ঘ) সাতটি

সঠিক উত্তর: (গ) পাঁচটি

ব্যাখ্যা: পৃথিবীতে মোট পাঁচটি মহাসাগর রয়েছে।

৬. আয়তনে ও গভীরতায় পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর কোনটি?

(ক) আটলান্টিক মহাসাগর

(খ) ভারত মহাসাগর

(গ) প্রশান্ত মহাসাগর

(ঘ) উত্তর মহাসাগর

সঠিক উত্তর: (গ) প্রশান্ত মহাসাগর

ব্যাখ্যা: প্রশান্ত মহাসাগর আয়তনে ও গভীরতায় পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর।

৭. আটলান্টিক মহাসাগরের উল্লেখযোগ্য দ্বীপ কোনটি?

(ক) মাদাগাস্কার

(খ) হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ

(গ) ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ ও নিউফাউন্ডল্যান্ড

(ঘ) সুমাত্রা

সঠিক উত্তর: (গ) ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ ও নিউফাউন্ডল্যান্ড

ব্যাখ্যা: আটলান্টিক মহাসাগরের উল্লেখযোগ্য দ্বীপগুলো হলো ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ, গ্রিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ, নিউফাউন্ডল্যান্ড ইত্যাদি।

৮. কোন মহাসাগরের উত্তরে এশিয়া, পশ্চিমে আফ্রিকা এবং পূর্বে ওশেনিয়া মহাদেশ অবস্থিত?

(ক) প্রশান্ত মহাসাগর

(খ) আটলান্টিক মহাসাগর

(গ) ভারত মহাসাগর

(ঘ) দক্ষিণ মহাসাগর

সঠিক উত্তর: (গ) ভারত মহাসাগর

ব্যাখ্যা: ভারত মহাসাগরের উত্তরে এশিয়া মহাদেশ, পশ্চিমে আফ্রিকা মহাদেশ এবং পূর্বে ওশেনিয়া মহাদেশ ও দক্ষিণে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ অবস্থিত।

৯. ‘সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড’ খাতটি কোন সাগরে অবস্থিত?

(ক) আরব সাগর

(খ) বঙ্গোপসাগর

(গ) জাপান সাগর

(ঘ) লোহিত সাগর

সঠিক উত্তর: (খ) বঙ্গোপসাগর

ব্যাখ্যা: বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ দিকে প্রায় মহীসোপানের প্রান্ত থেকে এক গভীর খাত দেখতে পাওয়া যায়। এই খাতকে ‘সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড’ বলে।

১০. সমুদ্রের তলদেশের ভূমিরূপকে প্রধানত কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?

(ক) তিনটি

(খ) চারটি

(গ) পাঁচটি

(ঘ) ছয়টি

সঠিক উত্তর: (গ) পাঁচটি

ব্যাখ্যা: সমুদ্রের তলদেশের ভূমিরূপকে প্রধানত পাঁচটি ভাগে ভাগ করা যায়।

১১. মহীসোপানের গড় প্রশস্ততা কত?

(ক) প্রায় ৫০ কিলোমিটার

(খ) প্রায় ৭১ কিলোমিটার

(গ) প্রায় ১০০ কিলোমিটার

(ঘ) প্রায় ১৫০ কিলোমিটার

সঠিক উত্তর: (খ) প্রায় ৭১ কিলোমিটার

ব্যাখ্যা: মহীসোপানের গড় প্রশস্ততা প্রায় ৭১ কিলোমিটার।

১২. মহীঢালের গড় প্রশস্ততা কত?

(ক) প্রায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার

(খ) প্রায় ১৬ থেকে ৩২ কিলোমিটার

(গ) প্রায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার

(ঘ) প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার

সঠিক উত্তর: (খ) প্রায় ১৬ থেকে ৩২ কিলোমিটার

ব্যাখ্যা: মহীঢালের গড় প্রশস্ততা প্রায় ১৬ থেকে ৩২ কিলোমিটার।

১৩. গভীর সমুদ্রের সমভূমির গড় গভীরতা কত?

(ক) প্রায় ৩,০০০ মিটার

(খ) প্রায় ৪,০০০ মিটার

(গ) প্রায় ৫,০০০ মিটার

(ঘ) প্রায় ৬,০০০ মিটার

সঠিক উত্তর: (গ) প্রায় ৫,০০০ মিটার

ব্যাখ্যা: গভীর সমুদ্রের সমভূমির গড় গভীরতা প্রায় ৫,০০০ মিটার।

১৪. পৃথিবীর গভীরতম খাত কোনটি?

(ক) পোর্টেরিকো খাত

(খ) সুন্ডা খাত

(গ) ম্যারিয়ানা খাত

(ঘ) রোমানস খাত

স ट्रिक উত্তর: (গ) ম্যারিয়ানা খাত

ব্যাখ্যা: প্রশান্ত মহাসাগরের ম্যারিয়ানা খাত পৃথিবীর গভীরতম খাত, যার গভীরতা প্রায় ১০,৮৭০ মিটার।

১৫. সমুদ্র স্রোতের প্রধান কারণ কী?

(ক) পৃথিবীর আবর্তন গতি

(খ) বায়ুপ্রবাহ

(গ) সমুদ্রজলের তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পার্থক্য

(ঘ) উপরের সবগুলো

সঠিক উত্তর: (ঘ) উপরের সবগুলো

ব্যাখ্যা: সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণগুলো হলো পৃথিবীর আবর্তন গতি, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রজলের উষ্ণতা, লবণাক্ততা ও ঘনত্বের পার্থক্য, বরফের গলন এবং মহাদেশসমূহের অবস্থান।

১৬. কোন স্রোতের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়?

(ক) শীতল স্রোত

(খ) উষ্ণ স্রোত

(গ) অন্তঃস্রোত

(ঘ) পৃষ্ঠস্রোত

সঠিক উত্তর: (খ) উষ্ণ স্রোত

ব্যাখ্যা: উষ্ণ স্রোতের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।

১৭. শীতল স্রোতের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে কী ধরনের জলবায়ু দেখা যায়?

(ক) উষ্ণ ও আর্দ্র

(খ) শীতল ও শুষ্ক

(গ) নাতিশীতোষ্ণ

(ঘ) চরমভাবাপন্ন

সঠিক উত্তর: (খ) শীতল ও শুষ্ক

ব্যাখ্যা: শীতল স্রোতের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলের জলবায়ু শীতল ও শুষ্ক হয় এবং অনেক সময় মরুভূমির সৃষ্টি হয়।

১৮. উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে কী সৃষ্টি হয়?

(ক) মরুভূমি

(খ) প্রবল ঝড়

(গ) ঘন কুয়াশা ও শৈবাল জন্মায় (মগ্নচড়ার সৃষ্টি হয়)

(ঘ) আগ্নেয়গিরি

সঠিক উত্তর: (গ) ঘন কুয়াশা ও শৈবাল জন্মায় (মগ্নচড়ার সৃষ্টি হয়)

ব্যাখ্যা: উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে ঘন কুয়াশা ও মেঘের সৃষ্টি হয় এবং প্ল্যাঙ্কটন নামক এক প্রকার শৈবাল জন্মায়, যা মাছের প্রধান খাদ্য। ফলে ঐ সকল অঞ্চলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মাছ ধরার ক্ষেত্র গড়ে উঠেছে।

১৯. উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের প্রধান স্রোত কোনটি?

(ক) ব্রাজিল স্রোত

(খ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত

(গ) ক্যানারি স্রোত

(ঘ) উপসাগরীয় স্রোত (গালফ স্ট্রিম)

সঠিক উত্তর: (ঘ) উপসাগরীয় স্রোত (গালফ স্ট্রিম)

ব্যাখ্যা: উপসাগরীয় স্রোত (গালফ স্ট্রিম) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের একটি প্রধান উষ্ণ স্রোত।

২০. জাপান উপকূল দিয়ে প্রবাহিত উষ্ণ স্রোতটির নাম কী?

(ক) কুরোশিয়ো স্রোত

(খ) ওয়াসিও স্রোত

(গ) ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত

(ঘ) পেরু স্রোত

সঠিক উত্তর: (ক) কুরোশিয়ো স্রোত

ব্যাখ্যা: জাপান উপকূল দিয়ে প্রবাহিত উষ্ণ স্রোতটি হলো কুরোশিয়ো স্রোত।

২১. ল্যাব্রাডর স্রোত কোন মহাসাগরের স্রোত?

(ক) প্রশান্ত মহাসাগর

(খ) ভারত মহাসাগর

(গ) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর

(ঘ) দক্ষিণ মহাসাগর

সঠিক উত্তর: (গ) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর

ব্যাখ্যা: ল্যাব্রাডর স্রোত উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শীতল স্রোত।

২২. চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণে সমুদ্রের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর ফুলে ওঠাকে কী বলে?

(ক) ভাটা

(খ) সমুদ্রস্রোত

(গ) জোয়ার

(ঘ) সুনামি

সঠিক উত্তর: (গ) জোয়ার

ব্যাখ্যা: চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে এবং পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে সৃষ্ট কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাবে সমুদ্রের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর এক স্থানে ফুলে ওঠে এবং অন্য স্থানে নেমে যায়। পানি ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে।

২৩. চাঁদ অপেক্ষা সূর্য কত গুণ বড়?

(ক) প্রায় ২ কোটি গুণ

(খ) প্রায় ২.৬ কোটি গুণ

(গ) প্রায় ৩ কোটি গুণ

(ঘ) প্রায় ৩.৬ কোটি গুণ

সঠিক উত্তর: (খ) প্রায় ২.৬ কোটি গুণ

ব্যাখ্যা: চাঁদ অপেক্ষা সূর্য বহুগুণে (প্রায় ২.৬ কোটি গুণ) বড়।

২৪. সূর্যের আকর্ষণ শক্তি চন্দ্রের আকর্ষণ শক্তির কত গুণ বেশি?

(ক) প্রায় ২৭ গুণ

(খ) প্রায় ১৩৫ গুণ

(গ) প্রায় ৩৭৮ গুণ

(ঘ) প্রায় ৫০০ গুণ

সঠিক উত্তর: (গ) প্রায় ৩৭৮ গুণ (পাঠ্যবইয়ে উল্লেখ নেই, তবে সাধারণ জ্ঞানে এটি একটি প্রচলিত তথ্য, তবে নিকটতম উত্তর নির্বাচন করতে হবে। মূল বিষয় হলো চাঁদের আকর্ষণই জোয়ার-ভাটায় মুখ্য ভূমিকা রাখে।)

ব্যাখ্যা: পাঠ্যবইয়ে এই নির্দিষ্ট গুণক উল্লেখ নেই। তবে বলা হয়েছে, “চাঁদ অপেক্ষা সূর্য বহুগুণে বড় হওয়া সত্ত্বেও সূর্য অপেক্ষা চাঁদ পৃথিবীর অনেক নিকটে থাকায় পৃথিবীর উপর চাঁদের আকর্ষণ বল সূর্যের আকর্ষণ বল অপেক্ষা প্রায় দ্বিগুণ।” এই তথ্য অনুযায়ী প্রশ্নটির অপশনগুলোর সাথে সরাসরি মিল নেই। তবে, প্রশ্নটি যদি সূর্যের মোট আকর্ষণ ক্ষমতা বোঝায় তবে তা ভিন্ন হবে। জোয়ার-ভাটার ক্ষেত্রে চাঁদের প্রভাব বেশি।

২৫. কোনো স্থানে একটি মুখ্য জোয়ারের কত সময় পর সেখানে গৌণ জোয়ার হয়?

(ক) ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট

(খ) ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট

(গ) ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট

(ঘ) ১৮ ঘণ্টা ৩৯ মিনিট

সঠিক উত্তর: (খ) ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট

ব্যাখ্যা: পৃথিবীর যে স্থানে চাঁদের আকর্ষণে মুখ্য জোয়ার হয়, তার বিপরীত দিকে কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাবে গৌণ জোয়ার হয়। একটি মুখ্য জোয়ারের প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট পর সেখানে গৌণ জোয়ার হয়।

২৬. অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে সংঘটিত প্রবল জোয়ারকে কী বলে?

(ক) মরা কটাল

(খ) ভরা কটাল বা তেজ কটাল

(গ) মুখ্য জোয়ার

(ঘ) গৌণ জোয়ার

সঠিক উত্তর: (খ) ভরা কটাল বা তেজ কটাল

ব্যাখ্যা: অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবী প্রায় একই সরলরেখায় অবস্থান করে বলে উভয়ের মিলিত আকর্ষণে যে প্রবল জোয়ার হয়, তাকে ভরা কটাল বা তেজ কটাল বলে।

২৭. মরা কটাল কখন হয়?

(ক) অমাবস্যা তিথিতে

(খ) পূর্ণিমা তিথিতে

(গ) শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে

(ঘ) প্রতিদিন দুপুরে

সঠিক উত্তর: (গ) শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে

ব্যাখ্যা: শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর সঙ্গে সমকোণে অবস্থান করে। এর ফলে উভয়ের আকর্ষণ বল পরস্পরকে প্রশমিত করে এবং জোয়ারের বেগ তত প্রবল হয় না। এই দুর্বল জোয়ারকে মরা কটাল বলে।

২৮. জোয়ার-ভাটার ফলে নদীর মোহনায় কী জমা হতে পারে না?

(ক) মাছ

(খ) জলজ উদ্ভিদ

(গ) পলি ও আবর্জনা

(ঘ) পাথর

সঠিক উত্তর: (গ) পলি ও আবর্জনা

ব্যাখ্যা: জোয়ার-ভাটার ফলে নদীর মোহনায় পলি ও আবর্জনা জমা হতে পারে না, ফলে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় থাকে।

২৯. জোয়ারের পানি ব্যবহার করে কোন শক্তি উৎপাদন করা হয়?

(ক) পারমাণবিক শক্তি

(খ) জলবিদ্যুৎ শক্তি

(গ) সৌরশক্তি

(ঘ) বায়ুশক্তি

সঠিক উত্তর: (খ) জলবিদ্যুৎ শক্তি

ব্যাখ্যা: জোয়ারের পানি ব্যবহার করে অনেক দেশে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

৩০. বাংলাদেশের কোন নদীর তীরে অবস্থিত পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র?

(ক) পদ্মা

(খ) মেঘনা

(গ) কর্ণফুলী

(ঘ) ব্রহ্মপুত্র

সঠিক উত্তর: (গ) কর্ণফুলী

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র। (উল্লেখ্য, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত প্রধানতম, তবে পতেঙ্গাও উল্লেখযোগ্য)

Leave a Reply

Scroll to Top