SSC হিসাব বিজ্ঞান | | লেনদেন MCQ | | দ্বিতীয় অধ্যায়

SSC হিসাব বিজ্ঞান

দ্বিতীয় অধ্যায়: লেনদেন


১। হিসাববিজ্ঞানের মূল ভিত্তি কী?

ক) ঘটনা

খ) লেনদেন

গ) হিসাব

ঘ) জাবেদা

সঠিক উত্তর: খ) লেনদেন

ব্যাখ্যা: লেনদেন হলো হিসাববিজ্ঞানের মূল ভিত্তি। আর্থিক ঘটনাগুলো লেনদেন হিসেবে গণ্য হলেই কেবল হিসাবের বইতে লিপিবদ্ধ করা হয়।

২। কোনো ঘটনাকে লেনদেন বলতে হলে তার কয়টি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যক?

ক) ৫টি

খ) ৬টি

গ) ৭টি

ঘ) ৮টি

স সঠিক উত্তর: গ) ৭টি

ব্যাখ্যা: কোনো ঘটনাকে লেনদেন হিসেবে চিহ্নিত করার জন্য সাতটি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যক: আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন, দ্বৈত সত্তা, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র, দৃশ্যমানতা, ঐতিহাসিক ঘটনা, হিসাব সমীকরণে প্রভাব, এবং অর্থের মাপকাঠিতে পরিমাপযোগ্য।

৩। নিচের কোনটি লেনদেনের বৈশিষ্ট্য নয়?

ক) আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন

খ) অদৃশ্যমানতা

গ) দ্বৈত সত্তা

ঘ) স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র

সঠিক উত্তর: খ) অদৃশ্যমানতা

ব্যাখ্যা: লেনদেনের একটি বৈশিষ্ট্য হলো দৃশ্যমানতা বা অদৃশ্যমানতা, তবে শুধু অদৃশ্যমানতা লেনদেনের বৈশিষ্ট্য নয়। লেনদেন দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান উভয়ই হতে পারে।

৪। আসবাবপত্র ক্রয় ______ টাকার একটি ঘটনা।

ক) ৫,০০০

খ) দৃশ্যমান

গ) অদৃশ্যমান

ঘ) আর্থিক

সঠিক উত্তর: ঘ) আর্থিক

ব্যাখ্যা: আসবাবপত্র ক্রয় একটি আর্থিক ঘটনা, কারণ এর ফলে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হয় এবং এটি অর্থের মাপকাঠিতে পরিমাপযোগ্য। উদাহরণের ৫,০০০ টাকা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ নির্দেশ করে, তাই এটি একটি আর্থিক ঘটনা।

৫। প্রতিটি লেনদেনের অন্তত কয়টি পক্ষ থাকে?

ক) একটি

খ) দুইটি

গ) তিনটি

ঘ) চারটি

সঠিক উত্তর: খ) দুইটি

ব্যাখ্যা: প্রতিটি লেনদেনের দুটি পক্ষ থাকে: একটি সুবিধা গ্রহণকারী ডেবিট পক্ষ এবং অন্যটি সুবিধা প্রদানকারী ক্রেডিট পক্ষ। এটি লেনদেনের দ্বৈত সত্তা বৈশিষ্ট্যের কারণে হয়।

৬। লেনদেনের ফলে হিসাব সমীকরণের কী হয়?

ক) পরিবর্তন হয় না

খ) উভয় দিক সমান থাকে

গ) শুধুমাত্র এক দিক পরিবর্তিত হয়

ঘ) উভয় দিক অসমান হয়

সঠিক উত্তর: খ) উভয় দিক সমান থাকে

ব্যাখ্যা: প্রতিটি লেনদেনের ফলে হিসাব সমীকরণের (সম্পদ = দায় + মালিকানা স্বত্ব) উভয় দিক সমান থাকে। এটি দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি।

৭। ভবিষ্যতে ঘটতে পারে এমন ঘটনাকে হিসাববিজ্ঞানে কী হিসেবে গণ্য করা হয়?

ক) লেনদেন

খ) সম্ভাব্য লেনদেন

গ) ঘটনা

ঘ) কোনটিই নয়

সঠিক উত্তর: গ) ঘটনা

ব্যাখ্যা: ভবিষ্যতে ঘটতে পারে এমন ঘটনাকে সাধারণত হিসাববিজ্ঞানে শুধুমাত্র ঘটনা হিসেবে গণ্য করা হয়, লেনদেন নয়, যতক্ষণ না তা বাস্তবে সংঘটিত হয়ে আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটায়।

৮। লেনদেন স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র বলতে কী বোঝায়?

ক) একটি লেনদেন অন্য লেনদেনের উপর নির্ভরশীল

খ) প্রতিটি লেনদেন একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা

গ) লেনদেনের দুটি পক্ষ একই ব্যক্তি

ঘ) লেনদেন অতীত ঘটনার উপর নির্ভরশীল

সঠিক উত্তর: খ) প্রতিটি লেনদেন একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা

ব্যাখ্যা: লেনদেন স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র বলতে বোঝায় যে প্রতিটি লেনদেন একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা এবং একটি লেনদেনের সাথে অন্য কোনো লেনদেনের সম্পর্ক নেই।

৯। ধারে পণ্য বিক্রয় একটি ______ লেনদেন।

ক) অদৃশ্যমান

খ) দৃশ্যমান

গ) সম্ভাব্য

ঘ) অনার্থিক

সঠিক উত্তর: ক) অদৃশ্যমান

ব্যাখ্যা: ধারে পণ্য বিক্রয় একটি অদৃশ্যমান লেনদেন, কারণ এতে তাৎক্ষণিকভাবে নগদ অর্থের আদান-প্রদান হয় না, কিন্তু আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে (দেনাদার সৃষ্টি হয়)।

১০। লেনদেনের বিশ্লেষণ কয়টি পদ্ধতিতে করা যায়?

ক) ১টি

খ) ২টি

গ) ৩টি

ঘ) ৪টি

সঠিক উত্তর: খ) ২টি

ব্যাখ্যা: লেনদেনের বিশ্লেষণ দুটি পদ্ধতিতে করা যায়: সনাতন পদ্ধতি ও আধুনিক পদ্ধতি।

১১। সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

ক) ২টি

খ) ৩টি

গ) ৪টি

ঘ) ৫টি

সঠিক উত্তর: খ) ৩টি

ব্যাখ্যা: সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়: ব্যক্তিবাচক হিসাব, সম্পত্তিবাচক হিসাব ও নামিক হিসাব (আয়-ব্যয় হিসাব)।

১২। আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাবকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

ক) ৩টি

খ) ৪টি

গ) ৫টি

ঘ) ৬টি

সঠিক উত্তর: গ) ৫টি

ব্যাখ্যা: আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাবকে পাঁচটি ভাগে ভাগ করা যায়: সম্পদ, দায়, মালিকানা স্বত্ব, আয় ও ব্যয়।

১৩। দেনাদার হিসাব সনাতন পদ্ধতিতে কোন ধরনের হিসাব?

ক) সম্পত্তিবাচক হিসাব

খ) নামিক হিসাব

গ) ব্যক্তিবাচক হিসাব

ঘ) আয় হিসাব

সঠিক উত্তর: গ) ব্যক্তিবাচক হিসাব

ব্যাখ্যা: দেনাদার কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট অর্থ পাওনা থাকে, তাই এটি সনাতন পদ্ধতিতে ব্যক্তিবাচক হিসাব।

১৪। বেতন হিসাব আধুনিক পদ্ধতিতে কোন ধরনের হিসাব?

ক) সম্পদ

খ) দায়

গ) মালিকানা স্বত্ব

ঘ) ব্যয়

সঠিক উত্তর: ঘ) ব্যয়

ব্যাখ্যা: বেতন প্রদান ব্যবসায়ের একটি খরচ, তাই এটি আধুনিক পদ্ধতিতে ব্যয় হিসাব।

১৫। মালিক কর্তৃক প্রদত্ত মূলধন হিসাব সমীকরণের কোন উপাদানকে বৃদ্ধি করে?

ক) সম্পদ ও দায়

খ) দায় ও মালিকানা স্বত্ব

গ) সম্পদ ও মালিকানা স্বত্ব

ঘ) দায় ও ব্যয়

সঠিক উত্তর: গ) সম্পদ ও মালিকানা স্বত্ব

ব্যাখ্যা: মালিক কর্তৃক মূলধন আনলে প্রতিষ্ঠানের নগদ অর্থ (সম্পদ) বৃদ্ধি পায় এবং মালিকের মালিকানা স্বত্বও বৃদ্ধি পায়।

১৬। পাওনাদারকে পরিশোধ করা হলে হিসাব সমীকরণের কোন উপাদান হ্রাস পায়?

ক) সম্পদ ও মালিকানা স্বত্ব

খ) দায় ও মালিকানা স্বত্ব

গ) সম্পদ ও দায়

ঘ) সম্পদ ও ব্যয়

সঠিক উত্তর: গ) সম্পদ ও দায়

ব্যাখ্যা: পাওনাদারকে পরিশোধ করলে নগদ অর্থ (সম্পদ) হ্রাস পায় এবং পাওনাদার (দায়) হ্রাস পায়।

১৭। ক্রয় করা হলে আধুনিক পদ্ধতিতে কোন হিসাব ডেবিট হবে?

ক) পাওনাদার হিসাব

খ) ক্রয় হিসাব

গ) নগদান হিসাব

ঘ) বিক্রয় হিসাব

সঠিক উত্তর: খ) ক্রয় হিসাব

ব্যাখ্যা: পণ্য ক্রয় ব্যবসায়ের একটি ব্যয়, যা বৃদ্ধি পেলে আধুনিক পদ্ধতিতে ডেবিট হয়।

১৮। বিক্রয় করা হলে আধুনিক পদ্ধতিতে কোন হিসাব ক্রেডিট হবে?

ক) দেনাদার হিসাব

খ) ক্রয় হিসাব

গ) নগদান হিসাব

ঘ) বিক্রয় হিসাব

সঠিক উত্তর: ঘ) বিক্রয় হিসাব

ব্যাখ্যা: পণ্য বিক্রয় ব্যবসায়ের একটি আয়, যা বৃদ্ধি পেলে আধুনিক পদ্ধতিতে ক্রেডিট হয়।

১৯। খরচ সংগঠিত হলে আধুনিক পদ্ধতিতে কোন হিসাব ডেবিট হবে?

ক) ব্যয় হিসাব

খ) আয় হিসাব

গ) সম্পদ হিসাব

ঘ) দায় হিসাব

সঠিক উত্তর: ক) ব্যয় হিসাব

ব্যাখ্যা: আধুনিক পদ্ধতিতে ব্যয় বৃদ্ধি পেলে ডেবিট হয়।

২০। আয় সংগঠিত হলে আধুনিক পদ্ধতিতে কোন হিসাব ক্রেডিট হবে?

ক) ব্যয় হিসাব

খ) আয় হিসাব

গ) সম্পদ হিসাব

ঘ) দায় হিসাব

সঠিক উত্তর: খ) আয় হিসাব

ব্যাখ্যা: আধুনিক পদ্ধতিতে আয় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয়।

২১। ঐতিহাসিক ঘটনা লেনদেন হিসেবে গণ্য হওয়ার জন্য কী প্রয়োজন?

ক) ভবিষ্যতে আর্থিক প্রভাব ফেলবে

খ) অতীতে আর্থিক প্রভাব ফেলেছিল

গ) বর্তমানে দৃশ্যমান

ঘ) দ্বৈত সত্তা নেই

সঠিক উত্তর: খ) অতীতে আর্থিক প্রভাব ফেলেছিল

ব্যাখ্যা: ঐতিহাসিক ঘটনা বলতে বোঝায় যে সকল ঘটনা অতীতে সংঘটিত হয়েছে এবং সেগুলোর কারণে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে, যা লেনদেন হিসেবে গণ্য হতে পারে।

২২। হিসাব সমীকরণের A = L + OE সমীকরণে ‘OE’ দ্বারা কী বোঝানো হয়?

ক) Ordinary Expenses

খ) Owners Equity

গ) Other Earnings

ঘ) Outstanding Expenses

সঠিক উত্তর: খ) Owners Equity

ব্যাখ্যা: হিসাব সমীকরণে A = L + OE যেখানে A = Assets (সম্পদ), L = Liabilities (দায়) এবং OE = Owners Equity (মালিকানা স্বত্ব)।

২৩। মালিকানা স্বত্বকে প্রভাবিত করে কোনটি?

ক) সম্পদ ক্রয়

খ) দায় পরিশোধ

গ) আয় ও ব্যয়

ঘ) ঋণ গ্রহণ

সঠিক উত্তর: গ) আয় ও ব্যয়

ব্যাখ্যা: আয় মালিকানা স্বত্বকে বৃদ্ধি করে এবং ব্যয় মালিকানা স্বত্বকে হ্রাস করে।

২৪। প্রতিষ্ঠানের সম্পদ বৃদ্ধি পেলে হিসাব সমীকরণে এর প্রভাব কী হয়?

ক) দায় বৃদ্ধি পায়

খ) মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায়

গ) হয় দায় বৃদ্ধি পায় অথবা অন্য কোনো সম্পদ হ্রাস পায়

ঘ) ব্যয় বৃদ্ধি পায়

সঠিক উত্তর: গ) হয় দায় বৃদ্ধি পায় অথবা অন্য কোনো সম্পদ হ্রাস পায়

ব্যাখ্যা: প্রতিষ্ঠানের সম্পদ বৃদ্ধি পেলে সাধারণত হয় দায় বৃদ্ধি পায় (যেমন ধারে সম্পদ ক্রয়) অথবা অন্য কোনো সম্পদ হ্রাস পায় (যেমন নগদ টাকায় সম্পদ ক্রয়)।

২৫। প্রতিষ্ঠানের দায় হ্রাস পেলে হিসাব সমীকরণে এর প্রভাব কী হয়?

ক) সম্পদ বৃদ্ধি পায়

খ) মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায়

গ) সম্পদ হ্রাস পায়

ঘ) আয় বৃদ্ধি পায়

সঠিক উত্তর: গ) সম্পদ হ্রাস পায়

ব্যাখ্যা: প্রতিষ্ঠানের দায় হ্রাস পেলে সাধারণত সম্পদ হ্রাস পায়, যেমন পাওনাদারকে নগদ টাকা পরিশোধ।

২৬। লেনদেনের ফলে হিসাব সমীকরণের উভয় পাশে টাকার পরিমাণ কেমন থাকে?

ক) অসমান

খ) সমান

গ) বাড়ে কমে

ঘ) শূন্য হয়

সঠিক উত্তর: খ) সমান

ব্যাখ্যা: দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুযায়ী প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের টাকার পরিমাণ সমান থাকে, ফলে হিসাব সমীকরণের উভয় পাশের যোগফল সর্বদা সমান থাকে।

২৭। মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে গঠিত প্রতিষ্ঠানের আর্থিক কার্যাবলি লিপিবদ্ধ করা হয় কিসের ভিত্তিতে?

ক) শুধুমাত্র ঘটনার ভিত্তিতে

খ) লেনদেনের ভিত্তিতে

গ) অনুমানের ভিত্তিতে

ঘ) ইচ্ছানুসারে

সঠিক উত্তর: খ) লেনদেনের ভিত্তিতে

ব্যাখ্যা: মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে গঠিত প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলি লেনদেন হিসেবে গণ্য হলেই কেবল হিসাবের বইতে লিপিবদ্ধ করা হয়।

২৮। অনার্থিক ঘটনাকে হিসাববিজ্ঞানে কী করা হয়?

ক) লিপিবদ্ধ করা হয়

খ) লিপিবদ্ধ করা হয় না

গ) সম্ভাব্য লেনদেন হিসেবে রাখা হয়

ঘ) শুধু বিশ্লেষণ করা হয়

সঠিক উত্তর: খ) লিপিবদ্ধ করা হয় না

ব্যাখ্যা: হিসাববিজ্ঞানে শুধুমাত্র আর্থিক ঘটনা বা লেনদেনগুলোই লিপিবদ্ধ করা হয়। অনার্থিক ঘটনা হিসাবের বইতে আসে না।

২৯। প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়নে হিসাব তথ্যের গুরুত্ব কেমন?

ক) নগণ্য

খ) সীমিত

গ) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

ঘ) গুরুত্বহীন

সঠিক উত্তর: গ) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

ব্যাখ্যা: হিসাব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ফলাফল ও অবস্থা জানা যায়, যা ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৩০। দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা কোনটি?

ক) শুধুমাত্র লাভ নির্ণয় করা যায়

খ) হিসাবের গাণিতিক নির্ভুলতা যাচাই করা যায়

গ) শুধু ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করা যায়

ঘ) শুধুমাত্র সম্পদ নির্ণয় করা যায়

সঠিক উত্তর: খ) হিসাবের গাণিতিক নির্ভুলতা যাচাই করা যায়

ব্যাখ্যা: দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির অন্যতম সুবিধা হলো এর মাধ্যমে হিসাবের গাণিতিক নির্ভুলতা রেওয়ামিল তৈরির মাধ্যমে যাচাই করা যায়।

Leave a Reply

Scroll to Top