অষ্টম শ্রেনী হিন্দুধর্ম শিক্ষা | | হিন্দুধর্ম ও নৈতিক মূল্যবোধ MCQ

অষ্টম শ্রেনী হিন্দুধর্ম শিক্ষা

অষ্টম অধ্যায়: হিন্দুধর্ম ও নৈতিক মূল্যবোধ


১. ‘নৈতিকতা’ কী?

ক) ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান

খ) নীতি সম্পর্কিত বা নীতিমূলক আদর্শ

গ) সামাজিক প্রথা

ঘ) ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ

সঠিক উত্তর: খ) নীতি সম্পর্কিত বা নীতিমূলক আদর্শ

ব্যাখ্যা: নৈতিকতা হলো নীতি সম্পর্কিত বা নীতিমূলক আদর্শ। যা কিছু নীতিবিরুদ্ধ, তা-ই অনৈতিক।

২. নৈতিক মূল্যবোধ কীসের ওপর প্রতিষ্ঠিত?

ক) ব্যক্তিগত স্বার্থ

খ) সামাজিক প্রথা

গ) ন্যায় ও সত্যের আদর্শের ওপর

ঘ) বংশগত ঐতিহ্য

সঠিক উত্তর: গ) ন্যায় ও সত্যের আদর্শের ওপর

ব্যাখ্যা: নৈতিক মূল্যবোধ ন্যায় ও সত্যের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত।

৩. কোনটি নৈতিকতার পরিপন্থী কাজ?

ক) পরোপকার

খ) মিথ্যাচার

গ) ক্ষমা

ঘ) সংযম

সঠিক উত্তর: খ) মিথ্যাচার

ব্যাখ্যা: মিথ্যাচার, প্রতারণা, পরনিন্দা, পরশ্রীকাতরতা, লোভ, হিংসা ইত্যাদি নৈতিকতার পরিপন্থী।

৪. হিন্দুধর্মের দৃষ্টিতে নৈতিকতা ও ধর্ম কীভাবে সম্পর্কিত?

ক) একে অপরের পরিপূরক

খ) একে অপরের বিরোধী

গ) সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি বিষয়

ঘ) ধর্মের জন্য নৈতিকতা আবশ্যক নয়

সঠিক উত্তর: ক) একে অপরের পরিপূরক

ব্যাখ্যা: হিন্দুধর্মের দৃষ্টিতে নৈতিকতা ও ধর্ম অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত এবং একে অপরের পরিপূরক। ধর্ম নৈতিকতার ভিত্তি এবং নৈতিকতা ধর্মের বাহ্যিক প্রকাশ।

৫. “ধর্ম ধার্মিককে রক্ষা করে” – এই উক্তিটি কোথায় পাওয়া যায়?

ক) বেদ

খ) উপনিষদ

গ) মনুসংহিতা

ঘ) মহাভারত

সঠিক উত্তর: গ) মনুসংহিতা

ব্যাখ্যা: মনুসংহিতায় বলা হয়েছে, “ধর্ম এব হতো হন্তি ধর্মো রক্ষতি রক্ষিতঃ।” অর্থাৎ, ধর্মকে হনন বা নষ্ট করলে সে-ই হননকারীকে নষ্ট করে এবং ধর্ম ধার্মিককে রক্ষা করে।

৬. হিন্দুধর্ম অনুসারে অহিংসা কী?

ক) শুধু মানুষ হত্যা না করা

খ) কায়মনোবাক্যে কোনো জীবকে হিংসা না করা

গ) শুধু পশু হত্যা না করা

ঘ) শুধু মৌন থাকা

সঠিক উত্তর: খ) কায়মনোবাক্যে কোনো জীবকে হিংসা না করা

ব্যাখ্যা: অহিংসা বলতে বোঝায় কায়মনোবাক্যে কোনো জীবকে হিংসা না করা বা আঘাত না করা।

৭. মহাভারতে যুধিষ্ঠির কাকে বলেছিলেন যে, অহিংসাই পরম ধর্ম?

ক) ভীমকে

খ) অর্জুনকে

গ) বিদুরকে

ঘ) মার্কণ্ডেয় মুনিকে

সঠিক উত্তর: ঘ) মার্কণ্ডেয় মুনিকে

ব্যাখ্যা: মহাভারতে যুধিষ্ঠির মার্কণ্ডেয় মুনিকে বলেছিলেন, “অহিংসা পরমো ধর্মঃ”।

৮. সত্যবাদিতার গুরুত্ব সম্পর্কে কোন ধর্মগ্রন্থে বিশেষভাবে বলা হয়েছে?

ক) রামায়ণ

খ) পুরাণ

গ) তৈত্তিরীয় উপনিষদ

ঘ) শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা

সঠিক উত্তর: গ) তৈত্তিরীয় উপনিষদ

ব্যাখ্যা: তৈত্তিরীয় উপনিষদে আছে, “সত্যং বদ। ধর্মং চর।” অর্থাৎ সত্য কথা বলবে, ধর্মাচরণ করবে।

৯. ‘অস্তেয়’ শব্দের অর্থ কী?

ক) চুরি করা

খ) দান করা

গ) চুরি না করা

ঘ) মিথ্যা বলা

সঠিক উত্তর: গ) চুরি না করা

ব্যাখ্যা: ‘অস্তেয়’ শব্দের অর্থ চুরি না করা বা পরের জিনিস অন্যায়ভাবে গ্রহণ না করা।

১০. ‘শৌচ’ বা শুচিতা কয় প্রকার?

ক) এক প্রকার

খ) দুই প্রকার (বাহ্যিক ও আন্তরিক)

গ) তিন প্রকার

ঘ) চার প্রকার

সঠিক উত্তর: খ) দুই প্রকার (বাহ্যিক ও আন্তরিক)

ব্যাখ্যা: শৌচ বা শুচিতা দুই প্রকার – বাহ্যিক ও আন্তরিক।

১১. আন্তরিক শৌচ বা মনের পবিত্রতা কীভাবে অর্জিত হয়?

ক) স্নান ও পরিষ্কার বস্ত্র পরিধানের মাধ্যমে

খ) ঈশ্বরচিন্তা, সদ্গ্রন্থ পাঠ ও সচ্চিন্তার মাধ্যমে

গ) ভালো খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে

ঘ) লোকদেখানো আচরণের মাধ্যমে

স nồi: খ) ঈশ্বরচিন্তা, সদ্গ্রন্থ পাঠ ও সচ্চিন্তার মাধ্যমে

ব্যাখ্যা: আন্তরিক শৌচ বা মনের পবিত্রতা অর্জিত হয় ঈশ্বরচিন্তা, সদ্গ্রন্থ পাঠ, সৎসঙ্গ ও সচ্চিন্তার মাধ্যমে।

১২. ‘ইন্দ্রিয় সংযম’ বলতে কী বোঝায়?

ক) ইন্দ্রিয়গুলোকে完全に निष्क्रिय রাখা

খ) ইন্দ্রিয়গুলোকে অশুভ বা অনৈতিক বিষয় থেকে সংযত রাখা

গ) ইন্দ্রিয়ের সকল চাহিদা পূরণ করা

ঘ) শুধু একটি ইন্দ্রিয় সংযত রাখা

স nồi: খ) ইন্দ্রিয়গুলোকে অশুভ বা অনৈতিক বিষয় থেকে সংযত রাখা

ব্যাখ্যা: ইন্দ্রিয় সংযম বলতে ইন্দ্রিয়গুলোকে অশুভ বা অনৈতিক বিষয় থেকে সংযত রেখে শুভ ও নৈতিক পথে চালিত করাকে বোঝায়।

১৩. ক্ষমা প্রদর্শন করলে কী হয়?

ক) শত্রুতা বৃদ্ধি পায়

খ) নিজের দুর্বলতা প্রকাশ পায়

গ) মন শান্ত হয় ও মহত্ত্ব প্রকাশ পায়

ঘ) সমাজে সম্মান কমে যায়

স nồi: গ) মন শান্ত হয় ও মহত্ত্ব প্রকাশ পায়

ব্যাখ্যা: ক্ষমা প্রদর্শন করলে নিজের মন শান্ত হয়, হিংসা-দ্বেষ দূর হয় এবং মহত্ত্ব প্রকাশ পায়।

১৪. পরোপকার বলতে কী বোঝায়?

ক) শুধু নিজের উপকার করা

খ) পরের অনিষ্ট করা

গ) নিঃস্বার্থভাবে অপরের উপকার করা

ঘ) অর্থের বিনিময়ে উপকার করা

স nồi: গ) নিঃস্বার্থভাবে অপরের উপকার করা

ব্যাখ্যা: পরোপকার বলতে নিঃস্বার্থভাবে অপরের উপকার করা বা পরের মঙ্গল সাধন করাকে বোঝায়।

১৫. “আত্মনো মোক্ষার্থং জগদ্ধিতায় চ” – এই বাণীটি কার?

ক) শ্রীরামকৃষ্ণ

খ) স্বামী বিবেকানন্দ

গ) শ্রীচৈতন্যদেব

ঘ) লোকনাথ ব্রহ্মচারী

স nồi: খ) স্বামী বিবেকানন্দ

ব্যাখ্যা: স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, “আত্মনো মোক্ষার্থং জগদ্ধিতায় চ” – অর্থাৎ নিজের মুক্তি এবং জগতের কল্যাণের জন্য কাজ করতে হবে।

১৬. সমদর্শিতা কী?

ক) সকলকে সমানভাবে ঘৃণা করা

খ) সকলকে সমান চোখে দেখা ও সকলের প্রতি সমতাপূর্ণ আচরণ করা

গ) শুধু নিজের সম্প্রদায়ের মানুষকে ভালোবাসা

ঘ) ধনী-দরিদ্রের মধ্যে পার্থক্য করা

স nồi: খ) সকলকে সমান চোখে দেখা ও সকলের প্রতি সমতাপূর্ণ আচরণ করা

ব্যাখ্যা: সমদর্শিতা মানে সকলকে সমান চোখে দেখা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের প্রতি সমতাপূর্ণ আচরণ করা।

১৭. “বসুধৈব কুটুম্বকম্” – এর অর্থ কী?

ক) আমার দেশই শ্রেষ্ঠ

খ) সমগ্র বিশ্বই একটি পরিবার

গ) শুধু আত্মীয়স্বজনই আপন

ঘ) নিজের গ্রামই পৃথিবী

স nồi: খ) সমগ্র বিশ্বই একটি পরিবার

ব্যাখ্যা: হিন্দুধর্মের এক মহান আদর্শ হলো “বসুধৈব কুটুম্বকম্” – অর্থাৎ সমগ্র বিশ্বই একটি পরিবার।

১৮. দেশপ্রেম বলতে কী বোঝায়?

ক) শুধু নিজের দেশকে ভালোবাসা

খ) অন্য দেশকে ঘৃণা করা

গ) দেশের প্রতি গভীর মমতা ও দেশের কল্যাণে আত্মনিয়োগ

ঘ) দেশের বাইরে না যাওয়া

স nồi: গ) দেশের প্রতি গভীর মমতা ও দেশের কল্যাণে আত্মনিয়োগ

ব্যাখ্যা: দেশপ্রেম অর্থ দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও দেশের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার মানসিকতা।

১৯. “জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী” – এই উক্তিটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

ক) বেদ

খ) উপনিষদ

গ) রামায়ণ

ঘ) মহাভারত

স nồi: গ) রামায়ণ

ব্যাখ্যা: রামায়ণে বলা হয়েছে, “জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী” – অর্থাৎ জননী এবং জন্মভূমি স্বর্গের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।

২০. জীবপ্রেম কী?

ক) শুধু পোষা প্রাণীকে ভালোবাসা

খ) শুধু উপকারী প্রাণীকে ভালোবাসা

গ) জগতের সকল জীবের প্রতি ভালোবাসা ও দয়া প্রদর্শন

ঘ) শুধু সুন্দর পাখিদের ভালোবাসা

স nồi: গ) জগতের সকল জীবের প্রতি ভালোবাসা ও দয়া প্রদর্শন

ব্যাখ্যা: জীবপ্রেম অর্থ জগতের সকল জীবের প্রতি ভালোবাসা ও দয়া প্রদর্শন করা।

২১. মানবপ্রেমের মূলে কী রয়েছে?

ক) ব্যক্তিগত লাভ

খ) ঈশ্বরের অংশ হিসেবে সকল মানুষকে ভালোবাসা

গ) সামাজিক খ্যাতি

ঘ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্য

স nồi: খ) ঈশ্বরের অংশ হিসেবে সকল মানুষকে ভালোবাসা

ব্যাখ্যা: মানবপ্রেমের মূলে রয়েছে সকল মানুষের মধ্যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব উপলব্ধি করা এবং ঈশ্বরের অংশ হিসেবে সকল মানুষকে ভালোবাসা।

২২. নৈতিক জীবন গঠনে কীসের অনুশীলন প্রয়োজন?

ক) শুধু ধর্মীয় আচার

খ) শুধু জাগতিক জ্ঞান

গ) নৈতিক গুণাবলির অনুশীলন

ঘ) শুধু শারীরিক ব্যায়াম

স nồi: গ) নৈতিক গুণাবলির অনুশীলন

ব্যাখ্যা: নৈতিক গুণাবলির নিয়মিত অনুশীলন ও চর্চার মাধ্যমে নৈতিক জীবন গঠন করা সম্ভব।

২৩. অহিংসা, সত্য, অস্তেয়, শৌচ ও ইন্দ্রিয় সংযম – এগুলোকে একত্রে কী বলা হয়?

ক) পঞ্চভূত

খ) পঞ্চযজ্ঞ

গ) পঞ্চমহাব্রত বা ধর্মের সাধারণ লক্ষণ

ঘ) পঞ্চদেবতা

স nồi: গ) পঞ্চমহাব্রত বা ধর্মের সাধারণ লক্ষণ

ব্যাখ্যা: এই পাঁচটি গুণকে (অহিংসা, সত্য, অস্তেয়, শৌচ, ইন্দ্রিয় সংযম) ধর্মের সাধারণ লক্ষণ বা পঞ্চমহাব্রত বলা হয়।

২৪. ক্ষমা, দয়া, পরোপকার, সমদর্শিতা ইত্যাদি গুণাবলি কীসের পরিচায়ক?

ক) শারীরিক শক্তির

খ) জাগতিক সাফল্যের

গ) উন্নত নৈতিক চরিত্রের

ঘ) রাজনৈতিক ক্ষমতার

স nồi: গ) উন্নত নৈতিক চরিত্রের

ব্যাখ্যা: ক্ষমা, দয়া, পরোপকার, সমদর্শিতা ইত্যাদি গুণাবলি উন্নত নৈতিক চরিত্রের গুরুত্বপূর্ণ দিক।

২৫. নৈতিক মূল্যবোধ মানুষকে কীসে উদ্বুদ্ধ করে?

ক) অন্যায় ও অসৎ পথে চলতে

খ) ন্যায় ও সত্যের পথে চলতে

গ) শুধু নিজের স্বার্থ দেখতে

ঘ) সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করতে

স nồi: খ) ন্যায় ও সত্যের পথে চলতে

ব্যাখ্যা: নৈতিক মূল্যবোধ মানুষকে ন্যায়, সত্য, ধর্ম ও কল্যাণের পথে চলতে উদ্বুদ্ধ করে।

২৬. পরনিন্দা ও পরশ্রীকাতরতা কী ধরনের কাজ?

ক) নৈতিক কাজ

খ) ধর্মীয় কাজ

গ) অনৈতিক ও নিন্দনীয় কাজ

ঘ) সামাজিক কাজ

স nồi: গ) অনৈতিক ও নিন্দনীয় কাজ

ব্যাখ্যা: পরনিন্দা (অন্যের নামে মন্দ কথা বলা) ও পরশ্রীকাতরতা (অন্যের ভালো দেখে হিংসা করা) অনৈতিক ও নিন্দনীয় কাজ।

২৭. একজন নৈতিকতাসম্পন্ন ব্যক্তি সমাজে কী রূপে পরিচিত হন?

ক) দুর্বল ও ভীরু

খ) স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক

গ) শ্রদ্ধেয় ও অনুকরণীয়

ঘ) ধূর্ত ও চতুর

স nồi: গ) শ্রদ্ধেয় ও অনুকরণীয়

ব্যাখ্যা: নৈতিকতাসম্পন্ন ব্যক্তি তাঁর সৎ গুণাবলির জন্য সমাজে শ্রদ্ধেয় ও অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত হন।

২৮. হিন্দুধর্মের নৈতিক শিক্ষা আমাদের কোন ধরনের সমাজ গঠনে সহায়তা করে?

ক) বিভেদপূর্ণ ও বিশৃঙ্খল সমাজ

খ) শোষণ ও অন্যায়ভিত্তিক সমাজ

গ) শান্তিপূর্ণ, সম্প্রীতিময় ও কল্যাণকর সমাজ

ঘ) ভোগবাদী ও বস্তুতান্ত্রিক সমাজ

স nồi: গ) শান্তিপূর্ণ, সম্প্রীতিময় ও কল্যাণকর সমাজ

ব্যাখ্যা: হিন্দুধর্মের নৈতিক শিক্ষা অনুশীলন করে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ, সম্প্রীতিময় ও কল্যাণকর সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারি।

২৯. কর্মফলে বিশ্বাস কোন ধরনের মূল্যবোধের সঙ্গে সম্পর্কিত?

ক) রাজনৈতিক

খ) অর্থনৈতিক

গ) নৈতিক

ঘ) সামাজিক

স nồi: গ) নৈতিক

ব্যাখ্যা: কর্মফলে বিশ্বাস মানুষকে সৎকর্মে উৎসাহিত করে এবং অসৎকর্ম থেকে বিরত রাখে, যা নৈতিক আচরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

৩০. শিক্ষার্থীদের জীবনে নৈতিক মূল্যবোধের গুরুত্ব কী?

ক) শুধু পরীক্ষায় ভালো ফল করা

খ) শুধু খেলাধুলায় পারদর্শী হওয়া

গ) চরিত্র গঠন, সুনাগরিক হওয়া এবং ভবিষ্যৎ জীবনের সঠিক পথনির্দেশনা লাভ

ঘ) শুধু শিক্ষকদের সন্তুষ্ট করা

স nồi: গ) চরিত্র গঠন, সুনাগরিক হওয়া এবং ভবিষ্যৎ জীবনের সঠিক পথনির্দেশনা লাভ

ব্যাখ্যা: শিক্ষার্থীদের জীবনে নৈতিক মূল্যবোধের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি তাদের চরিত্র গঠনে, সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে এবং ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য সঠিক পথনির্দেশনা লাভে সহায়তা করে।

Leave a Reply

Scroll to Top