মানুষের জীবনে ভাষার স্থান যে কত বড় তা আমরা খুব কমই ভেবে থাকি
মানুষের জীবনে ভাষার স্থান যে কত বড় তা আমরা খুব কমই ভেবে থাকি। আমরা যেমন খাই-দাই, ওঠা-বসা করি ও হেঁটে বেড়াই, তেমনি সমাজজীবন চালু রাখবার জন্যে কথা বলি, নানা বিষয়ে নানাভাবে। মানুষের সঙ্গে মানুষের সামাজিকতা বজায় রাখতে হলে তার প্রধান উপায় কথা বলা, মুখ খোলা, আওয়াজ করা। একে অন্যের সঙ্গে সম্বন্ধ যেমনই হোক না কেন শত্রুতার কী ভালোবাসার, চেনা কী অচেনার, বন্ধুত্বের কিংবা মৌখিক আলাপ-পরিচয়ের, মানুষের সঙ্গে মানুষের যে কোনো সম্বন্ধ স্থাপন করতে গেলেই মানুষমাত্রকেই মুখ খুলতে হয়, কতকগুলো আওয়াজ করতে হয়। সে আওয়াজ বা ধ্বনিগুলোর একমাত্র শর্ত হচ্ছে যে, সেগুলো অর্থবোধক হওয়া চাই।
সারাংশ:
মানবজীবনে ভাষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। অপরের সাথে সম্পর্ক গড়া এবং তা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন ভাষার। ভাষা বলতে কেবল মুখনির্গত কতগুলো আওয়াজ বা ধ্বনিকে বোঝায় না, ভাষা বলতে বোঝায় অর্থবোধক ধ্বনি বা ধ্বনির সমষ্টি।
আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সারাংশঃ
- বর্তমান বিশ্বসাহিত্যের দিকে একটু ভালো করে দেখলে
- ফুল ফুটেছে, এটাই ফুলের চরম কথা
- বড়লোকের নন্দগোপালটির মতো দিবারাত্রি
- ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই হলো জ্ঞানীর কাজ