চতুর্থ অধ্যায়: কৃষিজ উৎপাদন
(Agricultural Production) – MCQ প্রশ্ন (১-১৫)
১. প্রশ্ন: বাংলাদেশে ধান প্রধানত কয় মৌসুমে চাষ করা হয়?
(ক) এক মৌসুমে
(খ) দুই মৌসুমে
(গ) তিন মৌসুমে
(ঘ) চার মৌসুমে
সঠিক উত্তর: (গ) তিন মৌসুমে
ব্যাখ্যা: চতুর্থ অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে ধান চাষ সম্পর্কে বলা হয়েছে, “বাংলাদেশে আউশ, আমন ও বোরো এই তিন মৌসুমে ধানের চাষ করা হয়।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ৯৬)
২. প্রশ্ন: আউশ মৌসুমের অন্তর্ভুক্ত মাস কোনগুলো?
(ক) কার্তিক-মাঘ
(খ) ফাল্গুন-জ্যৈষ্ঠ
(গ) আষাঢ়-ভাদ্র
(ঘ) ভাদ্র-কার্তিক
সঠিক উত্তর: (খ) ফাল্গুন-জ্যৈষ্ঠ
ব্যাখ্যা: বইয়ের সারণি ৪.১ অনুযায়ী, আউশ মৌসুমের জীবনকাল ফাল্গুন-জ্যৈষ্ঠ মাস পর্যন্ত বিস্তৃত। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ৯৭, সারণি ৪.১)
৩. প্রশ্ন: কোন মৌসুমের ধানকে রোপা বা বোনা উভয় পদ্ধতিতেই চাষ করা যায়?
(ক) শুধু বোরো
(খ) শুধু আমন
(গ) আউশ ও আমন উভয়ই
(ঘ) শুধু আউশ
সঠিক উত্তর: (গ) আউশ ও আমন উভয়ই
ব্যাখ্যা: ধান চাষের বিভিন্ন মৌসুমের বর্ণনায় আউশ ধান বোনা ও রোপা উভয় পদ্ধতিতে এবং আমন ধানও বোনা ও রোপা উভয় পদ্ধতিতে চাষের কথা উল্লেখ আছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ৯৬-৯৭)
৪. প্রশ্ন: বোরো মৌসুমের ধানের বীজতলা তৈরির উপযুক্ত সময় কোনটি?
(ক) আষাঢ়-শ্রাবণ
(খ) ভাদ্র-আশ্বিন
(গ) কার্তিক-অগ্রহায়ণ
(ঘ) মাঘ-ফাল্গুন
সঠিক উত্তর: (গ) কার্তিক-অগ্রহায়ণ
ব্যাখ্যা: বোরো মৌসুমের ধান চাষের বিবরণে বীজতলা তৈরির সময় হিসেবে কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসের কথা বলা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ৯৭, সারণি ৪.১ এবং পৃষ্ঠা ৯৮)
৫. প্রশ্ন: ধানের চারা রোপণের জন্য প্রতি হেক্টরে কত কেজি ইউরিয়া সার প্রথম কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হয় (মাঝারি উর্বর জমির জন্য)?
(ক) ৫০ কেজি
(খ) ৬৫ কেজি
(গ) ৭৫ কেজি
(ঘ) ১০০ কেজি
সঠিক উত্তর: (খ) ৬৫ কেজি
ব্যাখ্যা: রোপা ধানের জমিতে সার প্রয়োগের সারণি (সারণি ৪.২) অনুযায়ী, মাঝারি উর্বর জমিতে চারা রোপণের ৭-১০ দিন পর প্রথম কিস্তিতে ৬৫ কেজি ইউরিয়া/হেক্টর প্রয়োগ করতে হয়। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১০১, সারণি ৪.২)
৬. প্রশ্ন: ধানের বীজতলার মাটি শোধনের জন্য প্রতি বর্গমিটারে কত গ্রাম ফুরাডান ৫জি ঔষধ ব্যবহার করা হয়?
(ক) ৫ গ্রাম
(খ) ১০ গ্রাম
(গ) ১৫ গ্রাম
(ঘ) ২০ গ্রাম
সঠিক উত্তর: (খ) ১০ গ্রাম
ব্যাখ্যা: বীজতলা শোধন অংশে উল্লেখ আছে, “বীজতলার মাটি শোধনের জন্য প্রতি বর্গমিটারে ১০ গ্রাম হারে ফুরাডান ৫জি ঔষধ ছিটিয়ে ভালোভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ৯৯)
৭. প্রশ্ন: রোপা আমন ধানের চারার বয়স কত দিন হলে রোপণের জন্য উপযুক্ত হয়?
(ক) ১৫-২০ দিন
(খ) ২৫-৩০ দিন
(গ) ৩৫-৪০ দিন
(ঘ) ৪৫-৫০ দিন
সঠিক উত্তর: (খ) ২৫-৩০ দিন
ব্যাখ্যা: রোপা আমন চাষে চারা রোপণ অংশে বলা হয়েছে, “চারার বয়স ২৫-৩০ দিন হলে জমিতে রোপণ করতে হবে।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১০৩)
৮. প্রশ্ন: ধান গাছের মাজরা পোকা দমনের জন্য জমিতে আলোর ফাঁদ কখন ব্যবহার করা হয়?
(ক) সকালে
(খ) দুপুরে
(গ) বিকালে
(ঘ) সন্ধ্যায়
সঠিক উত্তর: (ঘ) সন্ধ্যায়
ব্যাখ্যা: ধান গাছের পোকা দমন অংশে মাজরা পোকা দমনের জৈবিক পদ্ধতির মধ্যে সন্ধ্যায় আলোর ফাঁদ ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১০৫)
৯. প্রশ্ন: ধানের খোলপোড়া রোগ দমনের জন্য কোন ছত্রাকনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয়?
(ক) ম্যানকোজেব
(খ) কার্বেন্ডাজিম
(গ) টিল্ট ২৫০ ইসি
(ঘ) সালফার
সঠিক উত্তর: (গ) টিল্ট ২৫০ ইসি
ব্যাখ্যা: ধানের খোলপোড়া রোগের প্রতিকার হিসেবে “টিল্ট ২৫০ ইসি প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৫ মিলি হারে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে” উল্লেখ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১০৭)
১০. প্রশ্ন: ধান কাটার উপযুক্ত সময় কোনটি?
(ক) শীষের সব ধান পেকে গেলে
(খ) শীষের অগ্রভাগের ৮০% ধান পেকে গেলে
(গ) গাছ সম্পূর্ণ হলুদ হয়ে গেলে
(ঘ) জমিতে পানি শুকিয়ে গেলে
সঠিক উত্তর: (খ) শীষের অগ্রভাগের ৮০% ধান পেকে গেলে
ব্যাখ্যা: ধান কাটা ও মাড়াই অংশে বলা হয়েছে, “যখন শীষের অগ্রভাগের ৮০% ধান পেকে যায় এবং গাছ কিছুটা হলুদ বর্ণ ধারণ করে তখনই ধান কাটার উপযুক্ত সময়।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১০৮)
১১. প্রশ্ন: গম চাষের জন্য কোন ধরনের মাটি সবচেয়ে উপযোগী?
(ক) এঁটেল মাটি
(খ) বেলে মাটি
(গ) দো-আঁশ বা বেলে দো-আঁশ মাটি
(ঘ) কাদা মাটি
সঠিক উত্তর: (গ) দো-আঁশ বা বেলে দো-আঁশ মাটি
ব্যাখ্যা: “দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ – গম চাষ পদ্ধতি” এর শুরুতে মাটি নির্বাচন অংশে বলা হয়েছে, “দো-আঁশ বা বেলে দো-আঁশ মাটি গম চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১০৯)
১২. প্রশ্ন: গম চাষের জন্য জমি তৈরির সময় প্রতি হেক্টরে কত কেজি টিএসপি সার প্রয়োগ করতে হয়?
(ক) ১০০-১২০ কেজি
(খ) ১৪০-১৬০ কেজি
(গ) ১৮০-২০০ কেজি
(ঘ) ২২০-২৪০ কেজি
সঠিক উত্তর: (গ) ১৮০-২০০ কেজি
ব্যাখ্যা: গম চাষে সার প্রয়োগের সারণি (সারণি ৪.৬) অনুযায়ী, জমি তৈরির সময় হেক্টর প্রতি ১৮০-২০০ কেজি টিএসপি সার প্রয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১১, সারণি ৪.৬)
১৩. প্রশ্ন: গমের চারার বয়স ২০-২৫ দিন হলে প্রথম সেচের পর প্রতি হেক্টরে কত কেজি ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হয়?
(ক) ৫০-৬০ কেজি
(খ) ৭০-৮০ কেজি
(গ) ৯০-১০০ কেজি
(ঘ) ১১০-১২০ কেজি
সঠিক উত্তর: (গ) ৯০-১০০ কেজি
ব্যাখ্যা: গম চাষে সার প্রয়োগের সারণি (সারণি ৪.৬) অনুযায়ী, প্রথম সেচের পর (চারার বয়স ২০-২৫ দিন) হেক্টর প্রতি ৯০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হয়। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১১, সারণি ৪.৬)
১৪. প্রশ্ন: গমের আলগা ঝুল রোগ (Loose Smut) দমনের জন্য বীজ শোধনে কোন ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা হয়?
(ক) কার্বোক্সিন + থিরাম (ভিটাভেক্স-২০০)
(খ) ম্যানকোজেব
(গ) কপার অক্সিক্লোরাইড
(ঘ) সালফার
সঠিক উত্তর: (ক) কার্বোক্সিন + থিরাম (ভিটাভেক্স-২০০)
ব্যাখ্যা: গমের রোগবালাই ও পোকা দমন অংশে আলগা ঝুল রোগের প্রতিকার হিসেবে “ভিটাভেক্স-২০০ নামক ছত্রাকনাশক (কার্বোক্সিন + থিরাম) দ্বারা বীজ শোধন করতে হবে” উল্লেখ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১২)
১৫. প্রশ্ন: ভুট্টা কোন মৌসুমের ফসল?
(ক) শুধু রবি মৌসুম
(খ) শুধু খরিপ মৌসুম
(গ) রবি ও খরিপ উভয় মৌসুম
(ঘ) শুধু বর্ষাকাল
সঠিক উত্তর: (গ) রবি ও খরিপ উভয় মৌসুম
ব্যাখ্যা: “তৃতীয় পরিচ্ছেদ – ভুট্টা চাষ পদ্ধতি” এর শুরুতে বলা হয়েছে, “ভুট্টা রবি ও খরিপ উভয় মৌসুমেই চাষ করা যায়।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১৩)
চতুর্থ অধ্যায়: কৃষিজ উৎপাদন (Agricultural Production) – MCQ প্রশ্ন (১৬-৩০)
১৬. প্রশ্ন: রবি মৌসুমে ভুট্টার বীজ বপনের উপযুক্ত সময় কোনটি?
(ক) সেপ্টেম্বর-অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক)
(খ) অক্টোবর-নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ)
(গ) ডিসেম্বর-জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ)
(ঘ) ফেব্রুয়ারি-মার্চ (মাঘ-ফাল্গুন)
সঠিক উত্তর: (খ) অক্টোবর-নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ)
ব্যাখ্যা: ভুট্টা চাষ পদ্ধতিতে রবি মৌসুমের জন্য বীজ বপনের উপযুক্ত সময় হিসেবে “অক্টোবর-নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ)” উল্লেখ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১৩)
১৭. প্রশ্ন: ভুট্টা গাছে সাধারণত কয়টি মোচা ভালো হয়?
(ক) ১টি
(খ) ২টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ৪টি
সঠিক উত্তর: (ক) ১টি
ব্যাখ্যা: ভুট্টা গাছের পরিচর্যা অংশে বলা হয়েছে, “প্রতি গাছে ১টি মোচা রাখা ভালো, কারণ এতে মোচা ও দানা পুষ্ট হয়।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১৫)
১৮. প্রশ্ন: মসুর ডাল চাষের জন্য কোন ধরনের মাটি উত্তম?
(ক) বেলে মাটি
(খ) এঁটেল মাটি
(গ) দো-আঁশ বা এঁটেল দো-আঁশ মাটি
(ঘ) অম্লীয় মাটি
সঠিক উত্তর: (গ) দো-আঁশ বা এঁটেল দো-আঁশ মাটি
ব্যাখ্যা: “চতুর্থ পরিচ্ছেদ – ডাল ফসল চাষ পদ্ধতি” এর অধীনে মসুর ডাল চাষের জন্য “দো-আঁশ বা এঁটেল দো-আঁশ মাটি” উত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১৭)
১৯. প্রশ্ন: মসুর ডালে প্রতি কেজি বীজের জন্য কত গ্রাম অনুজীব সার (রাইজোবিয়াম) ব্যবহার করতে হয়?
(ক) ২০ গ্রাম
(খ) ৩০ গ্রাম
(গ) ৪০ গ্রাম
(ঘ) ৫০ গ্রাম
সঠিক উত্তর: (ঘ) ৫০ গ্রাম
ব্যাখ্যা: মসুর ডালের বীজ শোধন ও বপন অংশে বলা হয়েছে, “প্রতি কেজি বীজের জন্য ৫০ গ্রাম হারে রাইজোবিয়াম অণুজীব সার ব্যবহার করা ভালো।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১১৮)
২০. প্রশ্ন: সরিষা চাষের জন্য জমি তৈরির সময় মাটির pH মাত্রা কত থাকা ভালো?
(ক) ৪.৫ – ৫.৫
(খ) ৫.৫ – ৬.৫
(গ) ৬.০ – ৭.০
(ঘ) ৭.৫ – ৮.৫
সঠিক উত্তর: (গ) ৬.০ – ৭.০
ব্যাখ্যা: “পঞ্চম পরিচ্ছেদ – তৈল ফসল চাষ পদ্ধতি” এর অধীনে সরিষা চাষের জন্য মাটির pH ৬.০-৭.০ এর মধ্যে থাকলে ভালো হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১২০)
২১. প্রশ্ন: টমেটো চাষের জন্য কোন ধরনের মাটি সবচেয়ে উপযোগী?
(ক) এঁটেল মাটি
(খ) বেলে মাটি
(গ) উর্বর দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি
(ঘ) কাঁকরময় মাটি
সঠিক উত্তর: (গ) উর্বর দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি
ব্যাখ্যা: “ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ – সবজি চাষ পদ্ধতি” এর অধীনে টমেটো চাষের জন্য “উর্বর দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি” সবচেয়ে উপযোগী। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১২৩)
২২. প্রশ্ন: টমেটো গাছে প্রতি হেক্টরে সারের প্রথম কিস্তি চারা রোপণের কত দিন পর প্রয়োগ করতে হয়?
(ক) ৫-৭ দিন
(খ) ১০-১৫ দিন
(গ) ২০-২৫ দিন
(ঘ) ৩০-৩৫ দিন
সঠিক উত্তর: (খ) ১০-১৫ দিন
ব্যাখ্যা: টমেটো চাষে সার প্রয়োগের সময় সারণি (সারণি ৪.১১) অনুযায়ী প্রথম কিস্তির সার (ইউরিয়া ও এমওপি) চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর প্রয়োগ করতে হয়। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১২৪, সারণি ৪.১১)
২৩. প্রশ্ন: ফুলকপি কোন মৌসুমের সবজি?
(ক) গ্রীষ্মকালীন
(খ) বর্ষাকালীন
(গ) শীতকালীন
(ঘ) সারা বছর চাষযোগ্য
সঠিক উত্তর: (গ) শীতকালীন
ব্যাখ্যা: ফুলকপি চাষ অংশে বলা হয়েছে, “ফুলকপি বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রধান শীতকালীন সবজি।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১২৬)
২৪. প্রশ্ন: আম গাছের বংশবিস্তারের জন্য কোনটি সবচেয়ে জনপ্রিয় ও उत्तम পদ্ধতি?
(ক) বীজ থেকে চারা তৈরি
(খ) শাখা কলম
(গ) গুটি কলম
(ঘ) জোড় কলম ( सम्पर्क কলম বা ভিনিয়ার গ্রাফটিং)
সঠিক উত্তর: (ঘ) জোড় কলম ( सम्पर्क কলম বা ভিনিয়ার গ্রাফটিং)
ব্যাখ্যা: “সপ্তম পরিচ্ছেদ – ফল চাষ পদ্ধতি” এর অধীনে আম চাষে বংশবিস্তার অংশে বলা হয়েছে, “জোড় কলম আমের বংশবিস্তারের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ও उत्तम পদ্ধতি।” এর মধ্যে ভিনিয়ার গ্রাফটিং অন্যতম। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৩১)
২৫. প্রশ্ন: একটি পূর্ণবয়স্ক আম গাছে বছরে কত কেজি গোবর সার প্রয়োগ করা উচিত?
(ক) ১০-১৫ কেজি
(খ) ২০-২৫ কেজি
(গ) ৩০-৪০ কেজি
(ঘ) ৫০-৬০ কেজি
সঠিক উত্তর: (খ) ২০-২৫ কেজি
ব্যাখ্যা: আম গাছে সার প্রয়োগের সারণি (সারণি ৪.১৪) অনুযায়ী, পূর্ণবয়স্ক (১০ বছরের ঊর্ধ্বে) গাছে বছরে ২০-২৫ কেজি গোবর সার প্রয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৩২, সারণি ৪.১৪)
২৬. প্রশ্ন: গরু মোটাতাজাকরণে কোন খাদ্য উপাদানটি অত্যাবশ্যকীয়?
(ক) শুধু খড়
(খ) সুষম দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস
(গ) শুধু পানি
(ঘ) লবণ
সঠিক উত্তর: (খ) সুষম দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস
ব্যাখ্যা: “অষ্টম পরিচ্ছেদ – পশুসম্পদ পালন পদ্ধতি” এর অধীনে গরু মোটাতাজাকরণ অংশে সুষম খাদ্য ব্যবস্থাপনার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস উভয়ই অন্তর্ভুক্ত। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৪০-১৪১)
২৭. প্রশ্ন: গরু মোটাতাজাকরণের জন্য সাধারণত কত মাস বয়সের বাছুর নির্বাচন করা হয়?
(ক) ৬-১২ মাস
(খ) ১২-১৮ মাস
(গ) ১৮-২৪ মাস
(ঘ) ২৪-৩০ মাস
সঠিক উত্তর: (গ) ১৮-২৪ মাস
ব্যাখ্যা: গরু মোটাতাজাকরণের জন্য পশু নির্বাচন অংশে বলা হয়েছে, “সাধারণত ১৮-২৪ মাস বয়সের ষাঁড় বাছুর মোটাতাজাকরণের জন্য নির্বাচন করা হয়।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৪০)
২৮. প্রশ্ন: ব্রয়লার মুরগি কত সপ্তাহের মধ্যে বাজারজাত করার উপযুক্ত হয়?
(ক) ২-৩ সপ্তাহ
(খ) ৪-৫ সপ্তাহ
(গ) ৬-৭ সপ্তাহ
(ঘ) ৮-৯ সপ্তাহ
সঠিক উত্তর: (খ) ৪-৫ সপ্তাহ
ব্যাখ্যা: ব্রয়লার মুরগি পালন অংশে উল্লেখ আছে যে আধুনিক জাতের ব্রয়লার ৪-৫ সপ্তাহের মধ্যে দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের হয় এবং বাজারজাতকরণের উপযুক্ত হয়। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৪৫)
২৯. প্রশ্ন: মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতির প্রথম ধাপ কোনটি?
(ক) সার প্রয়োগ
(খ) চুন প্রয়োগ
(গ) পাড় মেরামত ও জলজ আগাছা পরিষ্কার
(ঘ) পোনা মজুদ
সঠিক উত্তর: (গ) পাড় মেরামত ও জলজ আগাছা পরিষ্কার
ব্যাখ্যা: “নবম পরিচ্ছেদ – মাছ চাষ পদ্ধতি” এর অধীনে পুকুর প্রস্তুতি অংশে প্রথম ধাপ হিসেবে “পাড় ও তলা মেরামত এবং জলজ আগাছা দমন” এর কথা বলা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৫১)
৩০. প্রশ্ন: মাছ চাষের পুকুরে প্রতি শতাংশে কত কেজি চুন প্রয়োগ করা হয় (মাটির পিএইচ স্বাভাবিক থাকলে)?
(ক) ০.৫ কেজি
(খ) ১ কেজি
(গ) ২ কেজি
(ঘ) ৩ কেজি
সঠিক উত্তর: (খ) ১ কেজি
ব্যাখ্যা: পুকুরে চুন প্রয়োগ অংশে বলা হয়েছে, “সাধারণত পুকুরের মাটির পিএইচ স্বাভাবিক মাত্রায় (৬.৫-৮.৫) থাকলে প্রতি শতাংশে ১ কেজি হারে চুন প্রয়োগ করতে হয়।” (তথ্যসূত্র: PDF পৃষ্ঠা ১৫২)