SSC হিসাব বিজ্ঞান | | খতিয়ান MCQ | | সপ্তম অধ্যায়

SSC হিসাব বিজ্ঞান

সপ্তম অধ্যায়: খতিয়ান


১। হিসাবের পাকা বই কোনটি?

ক) জাবেদা

খ) খতিয়ান

গ) রেওয়ামিল

ঘ) নগদান বই

সঠিক উত্তর: খ) খতিয়ান

ব্যাখ্যা: জাবেদায় লিপিবদ্ধ করার পর লেনদেনগুলোকে শ্রেণিভিত্তিক ও সংক্ষিপ্ত আকারে যে বইতে স্থায়ীভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়, তাকে খতিয়ান বলে। খতিয়ানকে হিসাবের পাকা বই বা সকল বইয়ের রাজা বলা হয়।

২। জাবেদা থেকে খতিয়ানে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়াকে কী বলা হয়?

ক) জাবেদাভুক্তকরণ

খ) পোস্টিং বা খতিয়ানভুক্তকরণ

গ) ব্যালান্সিং

ঘ) স্থানান্তর

সঠিক উত্তর: খ) পোস্টিং বা খতিয়ানভুক্তকরণ

ব্যাখ্যা: জাবেদা বই থেকে নির্দিষ্ট হিসাবগুলোতে লেনদেন স্থানান্তর করার প্রক্রিয়াকে পোস্টিং বা খতিয়ানভুক্তকরণ বলে।

৩। খতিয়ান প্রস্তুত করার প্রধান উদ্দেশ্য কী?

ক) লেনদেন প্রাথমিকভাবে লিপিবদ্ধ করা

খ) হিসাবের গাণিতিক নির্ভুলতা যাচাই করা

গ) প্রতিটি হিসাবের পৃথক পৃথক উদ্বৃত্ত জানা

ঘ) আর্থিক ফলাফল নিরূপণ করা

সঠিক উত্তর: গ) প্রতিটি হিসাবের পৃথক পৃথক উদ্বৃত্ত জানা

ব্যাখ্যা: খতিয়ানের প্রধান উদ্দেশ্য হলো প্রতিটি হিসাবের (যেমন নগদ, ক্রয়, বিক্রয়, দেনাদার, পাওনাদার ইত্যাদি) সর্বশেষ অবস্থা বা উদ্বৃত্ত জানা।

৪। খতিয়ানের ছক প্রধানত কয় প্রকার?

ক) ১ প্রকার

খ) ২ প্রকার

গ) ৩ প্রকার

ঘ) ৪ প্রকার

সঠিক উত্তর: খ) ২ প্রকার

ব্যাখ্যা: খতিয়ানের ছক প্রধানত দুই প্রকার: T ছক এবং চলমান জের ছক।

৫। T ছকের খতিয়ানে ডেবিট ও ক্রেডিট পাশে কয়টি করে টাকার ঘর থাকে?

ক) ১টি করে

খ) ২টি করে

গ) ৩টি করে

ঘ) ৪টি করে

সঠিক উত্তর: খ) ২টি করে

ব্যাখ্যা: T ছকের খতিয়ানের ডেবিট পাশে টাকার অংক এবং পরিমাণ (যদি থাকে) এর জন্য ঘর থাকে, তেমনি ক্রেডিট পাশেও টাকার অংক এবং পরিমাণ (যদি থাকে) এর জন্য ঘর থাকে। ঐতিহ্যগতভাবে, ডেবিট ও ক্রেডিট উভয় পাশেই টাকার জন্য ১টি করে কলাম এবং বিবরণের জন্য ১টি করে কলাম থাকে, সাথে তারিখ ও জাবেদা পৃষ্ঠা। তবে টাকার কলামের সংখ্যা ২টিও ধরা যেতে পারে (ডেবিট টাকা ও ক্রেডিট টাকা কলাম আলাদাভাবে দেখালে)। বইয়ের উদাহরণের উপর ভিত্তি করে ২ টি টাকার ঘর (ডেবিট টাকা ও ক্রেডিট টাকা) প্রতি পাশে ধরা যেতে পারে।

৬। চলমান জের ছকের খতিয়ানে উদ্বৃত্তের ঘর কয়টি?

ক) ১টি

খ) ২টি

গ) ৩টি

ঘ) ৪টি

সঠিক উত্তর: খ) ২টি

ব্যাখ্যা: চলমান জের ছকের খতিয়ানে ডেবিট উদ্বৃত্তের জন্য একটি ঘর এবং ক্রেডিট উদ্বৃত্তের জন্য একটি ঘর থাকে। এই ছকে প্রতিটি লেনদেন পোস্টিং এর পরেই হিসাবের চলমান জের বা উদ্বৃত্ত জানা যায়।

৭। হিসাবের জের টানা বা ব্যালান্সিং করা হয় কোন বইতে?

ক) জাবেদা

খ) খতিয়ান

গ) রেওয়ামিল

ঘ) নগদান বই

সঠিক উত্তর: খ) খতিয়ান

ব্যাখ্যা: প্রতিটি হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের যোগফলের পার্থক্য নির্ণয় করে উদ্বৃত্ত বা জের নির্ণয় করা হয় খতিয়ানে। এই প্রক্রিয়াকে জের টানা বা ব্যালান্সিং বলা হয়।

৮। খতিয়ানের উদ্বৃত্তগুলো কোথায় স্থানান্তর করা হয়?

ক) জাবেদা

খ) রেওয়ামিল

গ) আর্থিক বিবরণী

ঘ) নগদান বই

সঠিক উত্তর: খ) রেওয়ামিল

ব্যাখ্যা: খতিয়ানের প্রতিটি হিসাবের উদ্বৃত্তগুলো গাণিতিক নির্ভুলতা যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে রেওয়ামিলে স্থানান্তর করা হয়।

৯। সম্পত্তিবাচক হিসাবগুলোর উদ্বৃত্ত সাধারণত কোন উদ্বৃত্ত হয়?

ক) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: সম্পত্তি বৃদ্ধি পেলে ডেবিট হয় এবং হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয়। সাধারণত সম্পত্তির ডেবিট দিক বড় হয়, তাই উদ্বৃত্ত ডেবিট হয়।

১০। দায়বাচক হিসাবগুলোর উদ্বৃত্ত সাধারণত কোন উদ্বৃত্ত হয়?

ক) ডেবিট উদ্বৃত্ত

খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: দায় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয় এবং হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। সাধারণত দায়ের ক্রেডিট দিক বড় হয়, তাই উদ্বৃত্ত ক্রেডিট হয়।

১১। মালিকানা স্বত্ব হিসাবের উদ্বৃত্ত সাধারণত কোন উদ্বৃত্ত হয়?

ক) ডেবিট উদ্বৃত্ত

খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয় এবং হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। সাধারণত মালিকানা স্বত্বের ক্রেডিট দিক বড় হয়, তাই উদ্বৃত্ত ক্রেডিট হয়।

১২। আয়বাচক হিসাবগুলোর উদ্বৃত্ত সাধারণত কোন উদ্বৃত্ত হয়?

ক) ডেবিট উদ্বৃত্ত

খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: আয় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয় এবং হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। সাধারণত আয়ের ক্রেডিট দিক বড় হয়, তাই উদ্বৃত্ত ক্রেডিট হয়।

১৩। ব্যয়বাচক হিসাবগুলোর উদ্বৃত্ত সাধারণত কোন উদ্বৃত্ত হয়?

ক) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: ব্যয় বৃদ্ধি পেলে ডেবিট হয় এবং হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয়। সাধারণত ব্যয়ের ডেবিট দিক বড় হয়, তাই উদ্বৃত্ত ডেবিট হয়।

১৪। খতিয়ান প্রস্তুত করা বাধ্যতামূলক কেন?

ক) জাবেদা প্রস্তুতের জন্য

খ) রেওয়ামিল ও আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতের জন্য

গ) ব্যয় নিয়ন্ত্রণের জন্য

ঘ) ভুলত্রুটি এড়ানোর জন্য

সঠিক উত্তর: খ) রেওয়ামিল ও আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতের জন্য

ব্যাখ্যা: রেওয়ামিল প্রস্তুত করতে খতিয়ানের উদ্বৃত্তের প্রয়োজন হয় এবং আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতের জন্য খতিয়ানের হিসাবের জের অপরিহার্য, তাই খতিয়ান প্রস্তুত করা বাধ্যতামূলক।

১৫। প্রতিটি হিসাবের ধারাবাহিক ও স্থায়ী রেকর্ড রাখা হয় কোন বইতে?

ক) জাবেদা

খ) খতিয়ান

গ) নগদান বই

ঘ) রেওয়ামিল

সঠিক উত্তর: খ) খতিয়ান

ব্যাখ্যা: খতিয়ানে প্রতিটি হিসাবের জন্য আলাদাভাবে পৃষ্ঠা খুলে লেনদেনগুলো লিপিবদ্ধ করা হয় এবং জের টানা হয়, যার ফলে প্রতিটি হিসাবের একটি ধারাবাহিক ও স্থায়ী রেকর্ড তৈরি হয়।

১৬। খতিয়ানের জাবেদা পৃষ্ঠা ঘরে কী লেখা হয়?

ক) খতিয়ানের পৃষ্ঠা নম্বর

খ) জাবেদার পৃষ্ঠা নম্বর

গ) হিসাবের কোড নম্বর

ঘ) লেনদেনের ক্রমিক নম্বর

সঠিক উত্তর: খ) জাবেদার পৃষ্ঠা নম্বর

ব্যাখ্যা: খতিয়ানে পোস্টিং করার সময় জাবেদা বইয়ের যে পৃষ্ঠায় লেনদেনটি লিপিবদ্ধ ছিল, সেই পৃষ্ঠা নম্বরটি খতিয়ানের জাবেদা পৃষ্ঠা ঘরে লেখা হয়। এটি লেনদেনের উৎস খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।

১৭। চলমান জের ছকের সুবিধা কী?

ক) প্রতিটি লেনদেনের পরই হিসাবের উদ্বৃত্ত জানা যায়

খ) খতিয়ানভুক্তকরণ সহজ হয়

গ) ভুলত্রুটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে

ঘ) রেওয়ামিল প্রস্তুত সহজ হয়

সঠিক উত্তর: ক) প্রতিটি লেনদেনের পরই হিসাবের উদ্বৃত্ত জানা যায়

ব্যাখ্যা: চলমান জের ছকের প্রধান সুবিধা হলো প্রতিটি লেনদেন খতিয়ানভুক্ত করার পরপরই সংশ্লিষ্ট হিসাবের সর্বশেষ উদ্বৃত্ত বা জের জানা যায়।

১৮। খতিয়ানকে সকল বইয়ের রাজা বলা হয় কেন?

ক) এটি হিসাবের প্রথম বই

খ) এটি হিসাবের শেষ বই

গ) সকল হিসাবের চূড়ান্ত ফলাফল এতে পাওয়া যায়

ঘ) এটি বাধ্যতামূলকভাবে তৈরি করতে হয়

সঠিক উত্তর: গ) সকল হিসাবের চূড়ান্ত ফলাফল এতে পাওয়া যায়

ব্যাখ্যা: খতিয়ানে প্রতিটি হিসাবের জের নির্ণয় করা হয়, যা থেকে ঐ হিসাবের চূড়ান্ত অবস্থা জানা যায়। রেওয়ামিল ও আর্থিক বিবরণী এই জেরগুলোর উপর ভিত্তি করেই প্রস্তুত হয়, তাই খতিয়ানকে সকল বইয়ের রাজা বলা হয়।

১৯। দেনাদার হিসাবের জের দ্বারা কী বোঝায়?

ক) প্রতিষ্ঠানের পাওনাদারদের পরিমাণ

খ) প্রতিষ্ঠানের নিকট অন্যদের পাওনা পরিমাণ

গ) প্রতিষ্ঠানের নিকট অন্যদের দেনা পরিমাণ

ঘ) প্রতিষ্ঠানের মালিকানা স্বত্ব পরিমাণ

সঠিক উত্তর: গ) প্রতিষ্ঠানের নিকট অন্যদের দেনা পরিমাণ

ব্যাখ্যা: দেনাদার হিসাবের জের দ্বারা বোঝায় যে বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট প্রতিষ্ঠানটির মোট কত টাকা পাওনা রয়েছে।

২০। পাওনাদার হিসাবের জের দ্বারা কী বোঝায়?

ক) প্রতিষ্ঠানের পাওনাদারদের পরিমাণ

খ) প্রতিষ্ঠানের নিকট অন্যদের পাওনা পরিমাণ

গ) প্রতিষ্ঠানের নিকট অন্যদের দেনা পরিমাণ

ঘ) প্রতিষ্ঠানের মালিকানা স্বত্ব পরিমাণ

সঠিক উত্তর: খ) প্রতিষ্ঠানের নিকট অন্যদের পাওনা পরিমাণ

ব্যাখ্যা: পাওনাদার হিসাবের জের দ্বারা বোঝায় যে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট মোট কত টাকা পাওনা রয়েছে বা দায়বদ্ধ।

২১। খতিয়ানে একই জাতীয় লেনদেনগুলোকে কোথায় একত্রিত করা হয়?

ক) জাবেদায়

খ) রেওয়ামিলে

গ) একই শিরোনামের অধীনে পৃথক পৃষ্ঠায়

ঘ) আর্থিক বিবরণীতে

সঠিক উত্তর: গ) একই শিরোনামের অধীনে পৃথক পৃষ্ঠায়

ব্যাখ্যা: খতিয়ানে প্রতিটি হিসাবের জন্য আলাদা আলাদা পৃষ্ঠা খোলা হয় এবং ঐ হিসাব সম্পর্কিত সকল লেনদেন সেই নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করে একত্রিত করা হয়।

২২। খতিয়ান প্রস্তুতের ফলে কী সুবিধা হয়?

ক) লেনদেনের উৎস জানা যায়

খ) প্রতিটি হিসাবের লেনদেনের সমষ্টি জানা যায়

গ) ভুলত্রুটি সহজেই শনাক্ত ও সংশোধন করা যায়

ঘ) উপরিউক্ত সবগুলো

সঠিক উত্তর: ঘ) উপরিউক্ত সবগুলো

ব্যাখ্যা: খতিয়ান প্রস্তুতের ফলে প্রতিটি হিসাবের লেনদেনের সমষ্টি ও জের জানা যায়, ভুলত্রুটি সহজে শনাক্ত ও সংশোধন করা যায় এবং জাবেদা পৃষ্ঠা থেকে লেনদেনের উৎস খুঁজে বের করা যায়।

২৩। নগদান হিসাবের জের সাধারণত কী হয়?

ক) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: নগদ একটি সম্পদ। সম্পদ হিসাবের জের সাধারণত ডেবিট হয়। নগদান হিসাবের ডেবিট দিক (নগদ প্রাপ্তি) কখনোই ক্রেডিট দিক (নগদ প্রদান) অপেক্ষা কম হতে পারে না, তাই নগদান হিসাবের জের সাধারণত ডেবিট উদ্বৃত্ত হয়।

২৪। ব্যাংক জমাতিরিক্ত হিসাবের জের সাধারণত কী হয়?

ক) ডেবিট উদ্বৃত্ত

খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: ব্যাংক জমাতিরিক্ত মানে ব্যাংক থেকে বেশি টাকা উত্তোলন করা হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি দায়। দায় হিসাবের জের সাধারণত ক্রেডিট উদ্বৃত্ত হয়।

২৫। উত্তোলন হিসাবের জের সাধারণত কী হয়?

ক) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: মালিক কর্তৃক উত্তোলন মালিকানা স্বত্বকে হ্রাস করে। মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। তাই উত্তোলন হিসাবের জের সাধারণত ডেবিট উদ্বৃত্ত হয়।

২৬। ক্রয় ফেরত হিসাবের জের সাধারণত কী হয়?

ক) ডেবিট উদ্বৃত্ত

খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: ক্রয় ফেরত একটি বিপরীত ব্যয় বা আয় তুল্য। ক্রয় ফেরত প্রতিষ্ঠানের ব্যয়কে হ্রাস করে। ব্যয় হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয়। তাই ক্রয় ফেরত হিসাবের জের সাধারণত ক্রেডিট উদ্বৃত্ত হয়।

২৭। বিক্রয় ফেরত হিসাবের জের সাধারণত কী হয়?

ক) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: বিক্রয় ফেরত একটি বিপরীত আয় বা ব্যয় তুল্য। বিক্রয় ফেরত প্রতিষ্ঠানের আয়কে হ্রাস করে। আয় হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। তাই বিক্রয় ফেরত হিসাবের জের সাধারণত ডেবিট উদ্বৃত্ত হয়।

২৮। বাট্টা হিসাবের জের বাট্টার ধরনের উপর নির্ভর করে। প্রদত্ত বাট্টা হিসাবের জের কী হয়?

ক) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ডেবিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: প্রদত্ত বাট্টা ব্যবসায়ের জন্য একটি ব্যয়। ব্যয় বৃদ্ধি পেলে ডেবিট হয়, তাই প্রদত্ত বাট্টা হিসাবের জের ডেবিট উদ্বৃত্ত হয়।

২৯। প্রাপ্ত বাট্টা হিসাবের জের কী হয়?

ক) ডেবিট উদ্বৃত্ত

খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

গ) শূন্য উদ্বৃত্ত

ঘ) ডেবিট বা ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

সঠিক উত্তর: খ) ক্রেডিট উদ্বৃত্ত

ব্যাখ্যা: প্রাপ্ত বাট্টা ব্যবসায়ের জন্য একটি আয়। আয় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয়, তাই প্রাপ্ত বাট্টা হিসাবের জের ক্রেডিট উদ্বৃত্ত হয়।

৩০। খতিয়ানের প্রতিটি পৃষ্ঠা খোলার সময় কী লেখা হয়?

ক) লেনদেনের তারিখ

খ) হিসাবের নাম ও কোড নম্বর (যদি থাকে)

গ) জাবেদা পৃষ্ঠা

ঘ) টাকার পরিমাণ

সঠিক উত্তর: খ) হিসাবের নাম ও কোড নম্বর (যদি থাকে)

ব্যাখ্যা: খতিয়ানের প্রতিটি পৃষ্ঠা একটি নির্দিষ্ট হিসাবের জন্য খোলা হয় এবং পৃষ্ঠার উপরে সেই হিসাবের নাম লেখা হয়। আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাবের কোড নম্বরও লেখা হতে পারে।

Leave a Reply

Scroll to Top